অনলাইন ইনকাম দৈনিক আয় করুন ২০ হাজার টাকা | Make money online

আজ আমরা অনলাইন ইনকাম  এই শিরোনামকে সামনে রেখে, অনলাইন ইনকামের বিস্তারিত বিষয় জানার চেষ্টা করব। অনলাইন ইনকাম এর সাথে, আমরা ধারাবাহিক ভাবে ইনকাম বিষয়ে নতুন পর্ব গুলো সংযোজন করব ইনশাল্লাহ। অন্য বিষয় গুলো দেখার পূর্বে ভূমিকাটি পড়বার জোর অনুরোধ রইল।

Today we will try to know the details of make real money online by keeping this topic in front of online income. With ways to make money from home, we will be constantly adding new episodes on online earning,
make money online, earn money online, ways to make money online, make money from home, ways to make money from home, earn money from home, real ways to make money from home, ways to earn money online, Inshallah. There was a strong request to read the introduction before looking at other topics.

 

অনলাইন ইনকাম  online earning (ভূমিকা) 

 

অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে আমরা কম বেশি সবাই শুনেছি। আমরা অনেকেই হয়ত নানা ভাবে চেষ্টা ও করেছি। কিন্তু দিন শেষে আমরা প্রায় অনেকেই হতাশা গ্রস্ত হয়ে যাই। এর কারণ কি কখনো ভেবে দেখেছেন? এর প্রধান কারন হচ্ছে, সঠিক দিক নির্দেশনা এবং দক্ষতার অভাব। আমাদের আরেকটি বাজে বিষয় হচ্ছে আমরা সবাই শুধু শর্টকার্ট খুঁজে থাকি। আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিতে পারি আপনি যদি শর্টকাট খোঁজাদের দলের হয়ে থাকেন। তবে আপনি যতই চেষ্টা আর সময় লস করুন না কেন এখানে তা কোন কাজেই আসবে না। আপনি হয়তো কিছু ডলার ও আয় করবেন। তবে দিন শেষে আপনার কোন ভিত্তি বা পিলার থাকবে না।

 

এখানে অনলাইন ইনকামের পর্ব গুলো বিভিন্ন ব্লগে ভাগ করা আছে। আপনি সব গুলো দেখতে পারলে, বিষয়ের উপর এমন সব দারুন আয়ডিয়া পাবেন। যা আগে কোথাও পাননি বলে আশা করি। এবং তারপরই আপনি ডিসিশন নিবেন আপনি কোন পথে কাজ করতে চান। অর্থাৎ আপনি নিজেকে অনলাইন ইনকামের কোন প্লাটফর্মে প্রতিষ্ঠিত করতে চান।  অনলাইন ইনকাম online earning

 

চলুন শুরুতে জেনে নেই আমাদের প্রচলিত কিছু প্রশ্ন।

 

ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং কি? make money online by Freelancing?

 

আমরা অনেকেই ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং  সম্পর্কে সঠিক ধারণা রাখি না।  তাই এই শব্দগুলো নিয়ে আমরা দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ভুগে  থাকি।

ফ্রিল্যান্সিং এর বাংলা অর্থ দাঁড়ায় মুক্ত চাকরি।  আউটসোর্সিং ও এর কাছাকাছি যার অর্থ দাঁড়ায় কর্মক্ষেত্রে উপস্থিত না থেকে বাহির থেকে কাজ  সম্পাদন করা। 

অর্থাৎ শব্দগুলো ব্যাখ্যামূলক অর্থ দাঁড়াচ্ছে,  আপনি মুক্তভাবে এবং কর্মক্ষেত্রের অন্তর্গত না হয়ে নিজের খেয়াল-খুশি মতো  কাজ করবেন।  আপনার কোন কাজের  বাধা ধরা সময় থাকবে না। এবং কোন কর্মক্ষেত্রের অন্তর্গত না হওয়ায় আপনি কাজ করে যাবেন যখন আপনার ইচ্ছা হয়। 

অনলাইন ইনকাম

 

ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শুরুর পূর্বে যে বিষয়গুলো জানতে হবে? 

 

ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং শুরু করার পূর্বে এই বিষয়গুলো অবশ্যই আপনার মাথায় রাখতে হবে। কারণ কোন কাজ শুরু করার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে কিছু পূর্ব প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হয়।

 

(১) আপনাকে অবশ্যই কাজের প্রতি একাগ্রতা এবং দৃঢ়চেতা হতে হবে। 

(২) আপনি যদি এতটা পরিশ্রম করতে না পারেন সে ক্ষেত্রেও দিনে চার থেকে পাঁচ ঘন্টা সময় অবশ্যই দিতে হবে।

(৩) প্রতিটি বিষয় শুরু করার পূর্বে সে বিষয় সম্পর্কে সম্যক ধারণা পেতে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে।

(৪) আপনার প্রয়োজনীয় ডিভাইস যেমন, ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ, মোবাইল অবশ্যই থাকতে হবে

(৫) আপনি বিভিন্ন কোর্সের আন্ডারে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন। তবে আপনার যদি সে পরিমাণ ইনভেস্ট করার ইচ্ছা না থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি সরকারি কিছু কোর্স রয়েছে সেগুলোতে জয়েন করতে পারেন।

(৬) যেহেতু অনলাইন প্লাটফর্ম টি সম্পূর্ণ ইংরেজি ভাষার ওপর গড়ে উঠেছে তাই আপনাকে কিছুটা হলেও ইংরেজি ভাষা পারদর্শী হতে হবে। অর্থাৎ, ইংরেজি পড়া ও লিখা জানতে হবে।

অনলাইন ইনকাম

 

 

অনলাইনে ইনকাম কি হালাল? Is online earning haram?

 

প্রতি ধর্মে হালাল এবং হারাম সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রয়েছে। তাই কোন কাজ শুরু করার পূর্বে সে কাজের হালাল না হারাম বিষয়টি মাথায় আসা স্বাভাবিক।

অনলাইন ইনকামের এক্ষেত্রে আপনি যদি হালাল বা হারাম এর কথা চিন্তা করে থাকেন তবে বলে রাখি এর উত্তর আপনার নিজের জানা আছে। তবে কিছু ক্ষেত্রে  কনফিউশন দেখা যায় সেগুলো সহ অনলাইন ইনকাম হালাল না হারাম সে বিষয়ে বিস্তারিত আজ জানব।

 

অনলাইন ইনকামের বিভিন্ন ক্ষেত্র রয়েছে ।এবং হালাল এবং হারাম বিষয় বিবেচনা করতে গেলে সেই ধারা ধরে প্রতিটি বিষয়কে বিবেচনা করতে হবে। যেমন আপনি আপনি এমন অনেক সাইট দেখছেন যেগুলো ১৮+ কনটেন্ট গুলো প্রমোট করার কাজ করে থাকে। আপনার সাধারন বিবেচনা থেকে আপনি নিজেই বলতে পারবেন এসব সাইট অবশ্যই অবৈধ এবং এগুলো থেকে ইনকাম করাও বৈধতার ভিতরে পরে না অর্থাৎ হারাম।

এখন আসা যাক অনলাইনে অধিকাংশ ক্ষেত্রে যেসব কাজ হয়ে থাকেন। বা আমরা পরবর্তী সময়ে যেসব কাজ নিয়ে আলোচনা করেছি সেগুলো কি হালাল না হারাম সে বিষয়ে জানি।

অনলাইন ইনকাম

  • ফ্রিল্যান্সিং থেকে ইনকাম

 

আমরা গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জেনেছি।  এসব কাজগুলো সামগ্রিকভাবে একজন ক্লায়েন্টের যে সকল কাজ হাতে করে দেওয়া যায় সেগুলো একজন ফ্রিল্যান্সার করে থাকে। এক্ষেত্রে অবশ্যই আমরা কোন অন্যায় বা প্রতারণামূলক কাজ না করে সুষ্ঠুভাবে কাজের বিনিময়ে পারিশ্রমিক নিয়ে থাকি তাহলে অবশ্যই এখানে হারামের বিষয়টি আসবেনা। 

 

  • এডভেটাইজ (Ads) থেকে ইনকাম earn money by watching ads

 এক্ষেত্রে অ্যাপস গুলো সাধারণত বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ইউটিউব চ্যানেলে প্রচার করা হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটের জন্য বিভিন্ন রকম  এড নেটওয়ার্ক রয়েছে যেগুলো তাদের অ্যাডস সরবরাহ করে থাকে। কিছু কিছু  এড নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠান যেমন অ্যাডসেন্স সহ আরো কিছু প্রতিষ্ঠান ১৮+  কন্টেন্ট কখনই সরবরাহ করে না।  এগুলো তাদের টার্মস এন্ড কন্ডিশন এর বাইরে থাকে। তাই যেসব  ওয়েবসাইট  গুলো ১৮+ কন্টেন্ট লিখে থাকে এসব  এড নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠান গুলো কোন ভাবেই তাদের সাইটে এড গুলো প্রকাশ করে না।

তাই  সর্বোপরি, এ কথা বলা যায় যে, হালাল বা হারাম প্রতিটি বিষয়ে আপনার কাজের ধরনের ওপর নির্ভর করবে। আপনি যদি সচেতনভাবে  বিষয়গুলো অনুধাবন  করে থাকেন  তাহলে প্রতিটি বিষয়ের ক্ষেত্রে আপনার বুঝতে জটিলতা হবে না আশা করা যায়।

 

অনলাইন ইনকাম

অনলাইন ইনকামের ১০ টি উপায় | Best best ways to make money from home

 

আমরা পূর্বের দুটি ব্লগে অনলাইন ইনকামের বিস্তারিত জেনেছি। আজকে আমরা জানব অনলাইন ইনকামের কয়েকটি পথ। এখানে যেভাবে ব্যাখা করা হয়েছে আশা করা যায় আপনি আপনার পছন্দ অনুসারে কোন পন্থায় লেগে থাকতে পারলে মাসে ৩০-৫০ হাজার টাকা ইনকাম করা কোন বড় ব্যাপার হবে না। এই ব্লগটি থেকে শুরু হচ্ছে কীভাবে কোন পদ্ধতিতে অনলাইন ইনকাম করব

পর্ব গুলো ধারাবাহিক ভাবে সাজানো আছে। আপনি একটির পর একটি দেখতে থাকলে সম্মুখ ভাবে ক্রমিক ধারণা পাবেন। চলুন দেখে আসি ইনকামের ধারাগুলো,

 

(১) লিখে ইনকাম | earn money online by writing article

 

আমরা অনেকেই লিখতে পছন্দ করি। লেখার সাথে সাথে আমরা যদি একই সাথে ইনকাম করতে পারি তাহলে বিষয়টি কেমন মজার হবে বলুন তো? 

এমন অনেক সাইট আছে যারা লেখার জন্য আপনাকে টাকা দিয়ে থাকে। আর একবার যদি আপনি তাদের নিয়মিত লেখক হয়ে যান, সাথে সাথে আপনার লেখা গুলো যদি অনেক মানুষ পড়তে থাকে তাহলে আপনাকে আর টাকা নিয়ে ভাবতে হবে না। আপনার একটি লেখা থেকেই যে পরিমাণ আয় করতে পারবেন তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আর কোনভাবে যদি আপনার লেখা কয়েকটি সাইটে পাবলিশ করতে পারেন সাথে সাথে তাদের নিয়মিত  লেখকে পরিণত  হতে পারেন তাহলে বাকি অন্য প্লাটফর্ম  গুলো নিয়ে না ভাবলেও চলবে।  এখন জানা যাক কোন সাইট গুলো সত্যিকারেরই আপনার লেখার জন্য আপনাকে পে করবে।  প্রথমে যে সাইট গুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত জানব সেগুলো সব গুলো ইংরেজিতে লেখার জন্য আপনাকে পেয়ে করে থাকতে। অনলাইন ইনকাম

আরও পড়ুনঃ কীভাবে ইংরেজিতে কপি ফ্রি আর্টিকেল লিখবো?

 

প্রথমেই আসি,

 

>>Cracked.com

এই সাইটটি আপনার লেখার কোয়ালিটির উপর আপনাকে বিবেচনা করে থাকে। আপনারা লেখার কোয়ালিটি যদি সত্যিই ভালো হয় এবং প্রতিটি লেখায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ইউনিক সব  আইডিয়া সমন্বয় থাকে তবে,  এই সাইটটি আপনার জন্য সেরা  চয়েস হতে পারে।  অনলাইন ইনকাম

আপনার প্রতিটি কোয়ালিটি সম্পন্ন লেখার জন্য আপনি পাবেন ১০০ ডলার  বা বাংলাদেশি টাকায় ৮ হাজার টাকা।

 এছাড়া আপনি ধারাবাহিকভাবে পাঁচটি কোয়ালিটি সম্পন্ন আর্টিকেল পাবলিশ  করতে পারলে পরবর্তী  প্রতিটি আর্টিকেলের জন্য আপনি পাবেন ১00 ডলার করে। 

 এছাড়াও আপনার আর্টিকেল যদি তাদের সাইটের সেরা দশে জায়গা করে নেয় এর জন্য আপনি আরও ১00 ডলার বোনাস পাবেন। অনলাইন ইনকাম

সাইটের লিংকঃ https://www.cracked.com/

 

>>Wow Women on Writing

 আপনি যদি একজন মহিলা লেখক হয়ে থাকেন তবে এই সাইটটি শুধু আপনার জন্য। Wow Women শুধুমাত্র তাদের সাইটটিতে মহিলাদের লেখার জন্য ব্যবস্থা রেখেছে।  তাদের লেখার ক্যাটাগরিগুলো প্রধানত বিজনেস, ফ্রিল্যান্সিং এবং ট্রেনিং এর উপর  রয়েছে। তাদের মূল লক্ষ্য আপনার দক্ষতা কে নিজের মত করে তাদের সাইটে প্রকাশ করা সেক্ষেত্রে তাদের কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে।

  • তারা কোন ডুপ্লিকেট বা কপি পেস্ট  আর্টিকেল  গ্রহণ করে না
  • ৩০০০ শব্দের আর্টিকেলগুলো তাদের কাছে ফিচার্ড আর্টিকেল। এবং এর জন্য তারা প্রতিটি আর্টিকেলের জন্য ১৫০ ডলার পে করে থাকে। 
  • আর্টিকেল গুলো  এমনভাবে  লিখতে হবে যেন তা অবশ্যই পাঠকগণের শিক্ষণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে।

সাইটের লিংকঃ https://wow-womenonwriting.com/

 

>>Hubpages.com

এটিও একটি জনপ্রিয় সাইট।   এদের পেমেন্ট  ক্রাইটেরিয়া উপরের সাইটটি থেকে ভিন্ন। এরা একটি ট্রাস্টেড সাইট এবং আপনি ইউটিউবে  এই সাইটটি সম্পর্কে  অনেক রিভিউ দেখে থাকবেন। 

READ MORE:  অনলাইনে ইনকাম করুন দক্ষতা ছাড়া Online income without skill

  এদের ক্রাইটেরিয়া হচ্ছে,  আপনাকে পেমেন্ট পেতে হলে তাদের সাইটে সম্পূর্ণ  কপি ফ্রী এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন কনটেন্ট সাবমিট করতে হবে  তিনটি।  এবং যাচাই-বাছাইয়ে  তাদের নিজস্ব  চাহিদা পূরণ করতে পারেন আপনার আর্টিকেলগুলো  পেইড আর্টিকেল হিসেবে গণ্য হবে এরপর থেকে  আপনার প্রতিটি আর্টিকেল এর ওপর Ads দেওয়া শুরু করবে।  এবং আপনার আর্টিকেল যতদিন তাদের সাইটে থাকবে আপনার আর্টিকেল এর উপর প্রতিটি ভিজিটের জন্য আপনার একাউন্টে ডলার জমা হতে থাকবে।  অর্থাৎ তাদের আর্নিং ক্রাইটেরিয়া টি Ads নির্ভর। আপনি যত আপনার আর্টিকেল এর ওপর ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবে না তত আপনার ইনকাম বাড়বে।  সেজন্য তারা আপনাকে সেখানে বলে দিবে, আপনি যত বেশি পারেন আপনার সোশ্যাল অ্যাকাউন্ট গুলোতে বা অন্য কোন সোর্স যেখান থেকে আপনি ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন সেখানে শেয়ার করতে। অনলাইন ইনকাম

সাইটের লিংকঃ  https://discover.hubpages.com/

অনলাইন ইনকাম

>>Paid for article

 এদের ক্রাইটেরিয়া ও Hubpages এর মতই। তাদের  পেমেন্ট প্রক্রিয়া ও Ads নির্ভর।  এই সাইটটি ও আপনাকে বেশি বেশি শেয়ার করার জন্য রিকমেন্ড করে থাকে। কারণ আপনি যত বেশি ভিজিটর আপনার আর্টিকেল এর উপর নিয়ে আসতে পারবেন সেই ভিজিটর গুলোর ইমপ্রেশন  আপনার ডলার জেনারেটে সহায়তা করবে। এছাড়া এই সাইটটিতে আপনি আপনার নিজস্ব লিংক দিয়ে অন্যদের রেফার করতে পারেন।অর্থাৎ আপনার রেফার লিংক থেকে যারা এই সাইট টিতে জয়েন করবেন এবং তারা যে ইনকাম করবে তার একটি নির্দিষ্ট অংশ আপনার একাউন্টে এসে জমা হবে। 

সাইটের লিংকঃ  https://paidforarticles.com/

 

(২) (SweatCoin) পায়ে হেটে আয় করুন

 

বিশ্বাস হচ্ছে না? না হওয়ারই কথা। তবে একবার ব্যবহার করেই দেখতে পারেন। আসলেই ইনকাম করা যায় কিনা। Sweatcoin একটি ডিজিটাল মুদ্রা বা ডিজিটাল ক্রিপ্টোকারেন্সি। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত  এই কয়েন গুলোর একটি Sweatcoin। তো এখানে ইনাকামের জন্য আপনাকে শুধুমাত্র একটি মোবাইল এপ্লিকেশন ইন্সটল করতে হবে এবং এরপর কাজ শুধু হাটা। Sweatcoin সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন এখানে। 

এবং এপ্লিকেশন এর লিঙ্কঃ https://sweatco.in/i/milliejphillips

 

(৩) গ্রাফিক্স ডিজাইন | earn money online by graphics design

 

আমরা অনেকেই গ্রাফিক্স ডিজাইন শব্দটির সাথে পরিচিত। অনেকেই শব্দটির সাথে পরিচিত থাকতেও বিষয়টি পুরোপুরি অনুধাবন করতে পারি না। তাদের জন্য  শুরুতে গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে সাধারণ ধারণা দিচ্ছি।  গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে কোন কিছু ডিজাইন করা অর্থাৎ আপনি কোন লোগো ডিজাইন করুন, অথবা কোন ব্যানার, কার্টুন,  স্থির এনিমেটেড ছবি, ফেসবুক ইউটিউব এর কভার, কোন ছবির স্কেচ প্রভৃতি গ্রাফিক্স ডিজাইন এর অন্তর্গত। অনলাইন ইনকাম

 গ্রাফিক্স ডিজাইনের সাধারণত দুটি ক্ষেত্রে দেখা যায়। একটি হচ্ছে আপনি কোন ক্লায়েন্টের সাথে সরাসরি তার চাহিদা অনুসারে কাজ করে দিবেন  এবং অপরটি হচ্ছে আপনার কৃত কাজটি কোন  নির্দিষ্ট মার্কেটপ্লেসে আপলোড করে সাজিয়ে রাখুন আপনার ক্রেতারা তাদের পছন্দমত আপনার জিনিস কিনে নিয়ে আপনার নির্ধারিত পেমেন্ট করে যাবেন। 

এখন চলুন দেখি  কোন সাইট বা মার্কেটপ্লেসগুলোর কিভাবে কাজ করে থাকে।

যেসব  মার্কেটপ্লেস গুলো সরাসরি ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগ করে কাজ সম্পাদন করতে হয় সেগুলো দেখি,

 

  • Fiver.com
  • Upwork.com
  • Freelancer.com
  • Peopleperhour.com
  • 99designe.com
  • Guru.com

 

আর যেসব মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনি আপনার নিজস্ব প্রোডাক্ট গুলো সাজিয়ে রাখবেন এবং ক্রেতাদের পছন্দমত ক্রয় করে নিয়ে যাবে। (এক্ষেত্রে আপনি আপানর মোবাইল বা ক্যামেরা দিয়ে তোলা সুন্দর ছবি গুলোও রাখতে পারেন)

সাইট গুলো হচ্ছে,

 

(৪) অনলাইন সার্ভে | make money doing surveys

 

যদি কোন দক্ষতা ছাড়াই কাজে নামতে চান তাহলে আপনার সবচেয়ে ভালো চয়েস হওয়া উচিত সার্ভে। কোন রকম দক্ষতা ও পূর্ব অভিজ্ঞতা ছাড়াই সার্ভের কাজটি করা যায়।

 সার্ভে অর্থ হচ্ছে জরিপ। বিভিন্ন সময়ে বড় বড় কোম্পানিগুলো তাদের প্রোডাক্ট এবং বিভিন্ন সাপ্লাই সম্পর্কে মানুষের ফিডব্যাক বা অভিমত গুলো জানতে  চায়। অনেক ক্ষেত্রে এগুলো সরকারি ভাবে ও আয়োজন করা হয়ে থাকে। সার্ভে করার  মূল লক্ষ্য হচ্ছে কোন প্রোডাক্ট বা সাপ্লাই মানুষের কেমন কাজে লাগছে এবং মানুষ পণ্য বা সাপ্লাই গুলো সম্পর্কে কি ভাবছেন সে সম্পর্কে জানা। কোম্পানিগুলো এসব সার্ভের রিপোর্ট গুলো পরিসংখ্যান হিসেবে কালেক্ট করে এবং তাদের  ব্যবসায় সেভাবে এপ্লাই করে থাকে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট একটু ভিন্ন। তৃতীয় বিশ্বের দেশ হওয়ায় এখানে সার্ভে গুলো প্রথম বিশ্ব থেকে খুব একটা  নেওয়া হয় না। যার কারণে যে সকল ছোট ছোট  সার্ভে সাইট গুলো বাংলাদেশ এভেলেবল তা খুবই কম পরিমাণ এর মূল্য পরিশোধ করে থাকে। অনেক বহিঃবিশ্বে সার্ভে গুলো করলে সর্বোচ্চ ১ ডলার থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত পাওয়া যায়। অনলাইন ইনকাম

এখন আসা যাক সার্ভের কাজ কি এবং বহির্বিশ্বে সার্ভের কাজ গুলো বাংলাদেশে বসে কিভাবে আমরা করব?

সার্ভের কাজ গুলো হচ্ছে তথ্য পূরণ করা। অর্থাৎ যেগুলো নানা রকম প্রশ্ন করে আপনার কাছ থেকে পণ্য বা সেবা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হবে। আপনার কাজ প্রশ্নগুলোর উত্তর  দিয়ে যাওয়া। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সার্ভে গুলোতে শুধু মাল্টিপল চয়েস কোশ্চেন অ্যানসারিং এর মাধ্যমে পূরণ হয়ে থাকে।  অর্থাৎ কোন বিষয়টি আপনার কাছে সঠিক মনে হচ্ছে তা টিক চিহ্ন দেওয়া।

 বাংলাদেশে যেহেতু আপনার নিজস্ব আইপি দিয়ে তেমন কোন সাইটে গিয়ে সার্ভে করা যায় না। তাই অনেকে USA বা Europe এর মানুষদের আইপি অ্যাড্রেস কিনে নেয় একটি নির্দিষ্ট টাইম এর জন্য সে আইপি অ্যাড্রেস দিয়ে ওই সব সার্ভে ওয়েবসাইটে গিয়ে সার্ভে করে থাকে। আসুন দেখে নেই এমন কয়েকটি সাইট যেগুলোতে বাইরের দেশ থেকে আইপি নিয়ে আপনিও মাসে ২০-৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন আজকে থেকেই।

https://www.surveyjunkie.com/

https://firefaucet.win/

 

(৫) এফিলিয়েট মার্কেটিং | earn money online by affiliate 

 

আমরা অনেকেই  এফিলিয়েট শব্দটি শুনে থাকি। তবে পর্যাপ্ত সোর্স না থাকায় বিষয়টি আমরা সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারিনা।  এফিলিয়েট শব্দটির অর্থ হচ্ছে সহযোগিতা বা সম্পর্কযুক্ত।  আর এফিলিয়েট মার্কেটিং  হচ্ছে একজন সহযোগী হিসেবে কাজ করা।

 অর্থাৎ  বিষয়টি হচ্ছে এমন,  বর্তমানে অনেক ই-কমার্স সাইট চালু রয়েছে যেমন আমরা বলতে পারি অ্যামাজন, আলিবাবা বাংলাদেশে দারাজের  মতো প্রতিষ্ঠানগুলো। এদের কাজ হচ্ছে আপনাকে আপনার কাঙ্খিত  পণ্য খুব সহজে আপনার হাতের কাছে  যে ডিভাইসটি বা মোবাইল রয়েছে তার দ্বারা  অর্ডার  দিয়ে থাকেন।এখন এসব সাইটগুলো তাদের নিজস্ব সোর্স থেকে আপনার কাছে  পৌঁছে  থাকে। এর সাথে আপনি তাদের ক্রেতা এবং একই সাথে তাদের প্রোডাক্ট প্রোমোটারের কাজ করতে পারেন।  এর জন্য আপনাকে তাদের সাইটের একটি একাউন্ট খুলতে হয়। এবং তার পরবর্তী আপনার কাজ হচ্ছে তাদের সহযোগী হিসেবে তাদের প্রোডাক্ট গুলো আপনার নিজস্ব সোর্স থেকে অন্য মানুষদের কাছে ছড়িয়ে দেওয়া। এতে আপনার অ্যাকাউন্ট থেকে প্রতিটি প্রোডাক্ট এর  বিক্রির জন্য ওই নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট এর একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পারসেন্টেন্স আপনি পাবেন।

 

আরও পড়ুনঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং এ প্রডাক্ট গুলো কোথায় শেয়ার করবো?

 

এফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাইট গুলো,

 

(৬) ইউটিউবে ভিডিও না বানিয়ে থেকে ইনকাম | earn money online free from youtube

 

 বর্তমানে পৃথিবীর সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সোসিয়াল মিডিয়া গুলোর ভেতর একটি হচ্ছে ইউটিউব। ইউটিউব কেন এত বেশি জনপ্রিয় তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। কারণ মানুষ সাধারণত কোন কিছু দেখতে বা শুনতে পছন্দ করে। অনলাইন ইনকাম

বর্তমান সময়ে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে প্রচুর পরিমানের ইউটিউব চ্যানেল গুলোর আবির্ভাব হচ্ছে। তাই আপনি প্রচুর পরিমাণে বাংলা ইউটিউব চ্যানেল দেখতে পারবেন। এখন কথা হচ্ছে আপনি কিভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করবেন?

ইউটিউবে ইনকাম করার প্রধান শর্ত হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই ভিডিও বানাতে হবে এটি আমরা সবাই জানি। তবে আমরা যেটি নিয়ে চিন্তিত থাকি সেটি হচ্ছে আমাদের ইউটিউব ভিডিও গুলো কেন বেশি  ভিউ পায় না। এর প্রধান কারণ হচ্ছে আপনি ইউটিউব চ্যানেল এই ভিডিও তো আপলোড দিয়ে থাকেন কিন্তু সে ভিডিও গুলোর রেজুলেশন এবং দেখার  কোয়ালিটি ভালো না হয় মানুষ সেগুলো দেখতে আগ্রহ পায় না। এজন্য আপনি যে কাজগুলো করতে পারেন তা হচ্ছে। এর উপর আপনি যদি অন্যের ভিডিও নিয়ে আপনার নিজস্ব চ্যানেলে আপলোড দিয়ে থাকেন তাহলে এই ভিডিও কপিরাইট ইস্যুতে পড়ে এবং দেখা যায় ভিডিও ব্যান হওয়ার সাথে সাথে আপনার চ্যানেলটি  ব্যান হয়ে যায়।

সেজন্য অনেকগুলো কপিরাইট ফ্রি ভিডিও কনটেন্ট প্রোভাইডার সাইট রয়েছে যেগুলো আপনাকে কপিরাইট ফ্রি ভিডিও দিয়ে থাকে এবং সেগুলো আপলোড করলে আপনার কোন কপিরাইট ইস্যু আসবে না।  ভিডিও গুলো ডাউনলোড করে আপনার নিজের মতো করে কাস্টমাইজ করে সেগুলো আবার ইউটিউবে আপলোড করার মাধ্যমে আপনি গুগল এডসেন্সে মনিটাইজেশন পাবেন এবং সে মনিটাইজেশন থেকে আপনার ইনকাম হবে। এছাড়া ইউটিউব থেকে কপিরাইট ফ্রি ভিডিও ডাউনলোড করে আপনি আপলোড দিতে পারবেন।

এক্ষেত্রে গুগল এডসেন্স মনিটাইজেশন পাওয়ার শর্ত হচ্ছে এক বছর সময়ে এর ভিতর  আপনাকে ১০০০ সাবস্ক্রাইব ও ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম গেইন করতে হবে। অনলাইন ইনকাম

আরও পড়ুনঃ ইউটিউব থেকে কিভাবে কপিরাইট ফ্রি ভিডিও ডাউনলোড করব?

 

(৭) ট্রান্সক্রিপশন করে ইনকাম | earn money online free by transcription

 

 আমরা কি কখনো ট্রানস্ক্রিপশন শব্দটি  শুনেছি? ট্রান্সক্রিপশন এর বাংলা প্রতিলিপন। কঠিন মনে হচ্ছে? আসুন একটু সহজ ভাবে বোঝার চেষ্টা করি। ট্রান্সক্রিপশনের কাজগুলো হচ্ছে একটি অডিও কে টেক্সট বা লিখে প্রকাশ করা।

হঠাৎ আপনাকে একটি, ২ থেকে ৩ মিনিটের অডিও বা ভিডিও দেওয়া হবে। আপনাকে সেই অডিও বা ভিডিও টি শুনে সেটিকে টেক্সট বা লেখায় প্রকাশ করতে হবে। এমন অনেকগুলো ট্রানস্ক্রিপশন সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে 1 ঘন্টায় 20 থেকে 30 ডলার ইনকাম করতে পারবে। 

 অধিকাংশ  ট্রানস্ক্রিপশন সাইটগুলোতে তারা  নিজের কর্মী নিয়োগ করে থাকে অর্থাৎ আপনি যদি সেখানে কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে এপ্লাই করতে হলে একটি পরীক্ষার সম্মুখীন হতে হবে।

READ MORE:  বাংলাদেশ থেকে যেভাবে করবেন মাস্টারকার্ড | MasterCard BD

আরও পড়ুনঃ ট্রানস্ক্রিপশন সাইটের পরীক্ষা গুলোর উত্তর কোথায় পাবো?

 

 আসুন কয়েকটি ট্রান্সক্রিপশন সাইট দেখে আসি

 

 

 

(৮) অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস | easy ways to make money online by apps

 

 অ্যাপ বা অ্যাপ্লিকেশন তো আমরা সবাই চিনি। এন্ড্রয়েড ইউজাররা  তো প্লে স্টোরে গিয়ে ইচ্ছামত আমাদের  অ্যাপ গুলো ডাউনলোড করে থাকি। আমরা তো এতদিন প্লে স্টোর থেকে নিজেদের পছন্দ মত অ্যাপ ডাউনলোড করেছি মাঝে মাঝে হয়ত ভেবেওছি আমাদের যদি নিজের একটি অ্যাপ থাকত! 

আজ নিজেদের অ্যাপ নিয়েই কথা বলবো এবং এই লিখাটি শেষ হওয়ার সাথে সাথেই আপনিও অ্যাপ বানিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।

আমরা অনেকেই জানি যে অ্যাপ সাধারনত যারা বানিয়ে থাকেন তারা সবাই কোডিং এর মাধ্যমেই অ্যাপ ডেভেলপ করে থাকেন। তাদের বলা হয় অ্যাপ ডেভেলপার।

তবে এমন কিছু সাইট আছে যেখানে আপনি আপনার ইচ্ছা মত অ্যাপ সাজিয়ে নিতে পারবেন কোন প্রকার কোডিং ছাড়া। 

এটা তো গেল আপনার অ্যাপ বানানো এবার আপনার ইনকাম এর পালা। আমরা অনেকেই লক্ষ্য করে থাকবো আমরা যখন প্লে স্টোর থেকে কোন অ্যাপ ডাউনলোড করে চালাই সেখানে নানা রকম  Ads আসে। আমাদের ইনকাম ও এই এড থেকেই হবে। 

শুধু Admob এ একটি একাউন্ট খুলতে হবে এবং সেখান থেকে একটি কোড এনে আপনি  যে সাইটে অ্যাপ বানাচ্ছেন সেখানে পেস্ট করবেন কাজ শেষ।

এরপর যে অ্যাপটি ওপেন করবে সে দেখতে পাবে Ads গুলো এবং Ads দেখা এবং ক্লিক করার জন্য আপনার একাউন্টে টাকা জমা হতে থাকবে।

 

 

(৯) ফেসবুক পেজ থেকে ইনকাম | online earning by facebook

 

বর্তমানে পৃথিবীর সব থেকে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া হচ্ছে ফেসবুক। আমরা সবাই ফেসবুক চালাই কিন্তু আমরা কি কখনো ভেবেছি এই ফেসবুক থেকে টাকা আয় করা সম্ভব!  আপনি যদি কনফিউজড হয়ে থাকেন তাহলে আপনার কনফিউশন এখনি দূর করে দিচ্ছি।

আপনি অনেক ই কমার্স সাইট দেখে থাকবেন। যেখানে তারা নানা রকম প্রোডাক্ট বিক্রি করে প্রচুর পরিমাণ আয় করে থাকেন। আপনি একবার ও ভেবে দেখেছেন এই প্রোডাক্ট গুলো কি তাদের নিজস্ব? 

 আসলে কোন প্রোডাক্টই তাদের নিজস্ব না। বিভিন্ন পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান তাদের প্রোডাক্ট এসব সাইট গুলোতে প্রমোট বা প্রচারের জন্য দিয়ে থাকেন। আর এই সব ই কমার্স সাইট গুলো শুধু মাত্র তাদের পণ্য গুলো  প্রচার এবং ডেলিভারি করে কোটি কোটি টাকা ইনকাম করে যাচ্ছে। তাদের কোন প্রোডাকশন প্রসেস না থাকা সত্ত্বেও।

 এখন আসি আপনার facebook-এ আপনি কিভাবে একটি ই-কমার্স বিজনেস এ রূপান্তরিত করবেন।  ই-কমার্স সাইট গুলোর মত আপনিও আপনার একটি ফেসবুক পেজ খুলবেন এবং সেখানে আপনার কন্টাক্ট কৃত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান থেকে অন্যের ছবি এনে আপনার ফেসবুক পেজে দিয়ে রাখবেন। এবং যখন সে পণ্যগুলো আপনার ফেসবুক পেজ থেকে বিক্রি হবে তখন আপনি সেই বিক্রির একটি নির্দিষ্ট পরিমান টাকা সেই পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে নিয়ে নিবেন।

 আমরা বাঙ্গালী হিসেবে সবাই জানি ফেসবুকের প্রতি আমাদের আসক্তি এবং ফেসবুকে আমরা কি পরিমাণ সময় দিয়ে থাকি। তাই আপনার পণ্য যদি ভাল মানের হয়ে থাকে তাহলে তা  কাস্টমারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে অবশ্যই সমর্থ হবে এবং আপনি শুধুমাত্র অন্যের ছবি দিয়ে এবং শর্তসাপেক্ষে ডেলিভারি যদি দিতে চান সে ক্ষেত্রে মাসে একটি ভালো পরিমাণ অ্যামাউন্ট উপার্জন করতে পারবেন।

 

 

(১০) পিটিসি | ways to make money online by ptc

 

পিটিসির পূর্ণরূপ হচ্ছে পেইড-টু-ক্লিক। সাইট গুলোতে প্রধান কাজ হচ্ছে আপনাকে তাদের যে অ্যাড গুলো রয়েছে তা দেখতে হবে এবং তাতে ক্লিক করতে হবে। এছাড়া অনেকগুলো প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট গুলো প্রমোট করার জন্য অর্থাৎ  তাদের সাইট গুলোতে ভিজিট বাড়ানোর জন্য দিয়ে থাকে। এবং আপনি এসব সাইটগুলো ভিজিট করা অথবা এডভেটাইজ গুলো তে ক্লিক করে টাকা উপার্জন করবেন।অনেকগুলি পিটিসি সাইট রয়েছে যেগুলো থেকে ভালো পরিমাণ ইনকাম করা যায় তবে অনেকগুলো সাইট এমনও রয়েছে যেগুলো  সম্পূর্ণ ভুয়া।

 জনপ্রিয় কিছু পিটিসি সাইট গুলো হচ্ছে

  • NeoBux 
  • GPTPlanet 
  • ojooo
  • clixblue 
  • ClixSense 
  • FamilyClix 
  • Scarlet Click 

 

 

(১১) ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ওয়েব কাস্টমাইজেশন | make money online by web development 

 

বর্তমান সময়ে সবথেকে আলোচিত এবং ডিমান্ডেবল যে  স্কিল  বা দক্ষতা  টি রয়েছে সেটি হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। এর ডিমান্ড  অনেক বেশি হওয়ার কারণ হচ্ছে, সবাই এ দক্ষতা অর্জন করতে  পারে না।ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর প্রধান কাজ হচ্ছে কোডিং। Php, জাভা,  জাভাস্ক্রিপ্ট, বুটস্ট্রাপ, css  ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর জনপ্রিয় সব  কোডিং রিসোর্স। আপনি নিজের সময়কে কাজে লাগিয়ে যদি একবার ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ গুলো শিখতে পারেন তাহলে দিন প্রতি ১৫00 ডলার বা এক লাখ টাকার উপর ইনকাম  করাও একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়াবে।

 ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন

 বর্তমান সময়ের  কয়েকটি জনপ্রিয় ওয়েবসাইট প্রোভাইডার হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস উইব্লি ব্লগার ইত্যাদি। কোডিং করে বা কোডিং না করে শুধুমাত্র নানা রকম প্লাগিন যোগ করে সাইট নিজের মত করে কাস্টমাইজ করা হচ্ছে ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন। ওয়েবসাইট কাস্টমাইজেশন এর কাজের একটি ভালো ডিমান্ড রয়েছে আপনি নানারকম মার্কেটপ্লেস গুলোতে এই ধরনের  কাজগুলোর একটি পরিমাণ অ্যামাউন্ট উপার্জন করতে পারেন। মার্কেটপ্লেস গুলো হচ্ছে

  • Fiver.com
  • Upwork.com
  • Freelancer.com
  • Peopleperhour.com

 

 

সহজে ইনকামের কিছু ট্রিকস | Quick ways to make money online

 

অনলাইনে কিছু  জটিল বিষয়কে সহজে সমাধান করার প্রক্রিয়াটি হচ্ছে অনলাইন হ্যাকস। অর্থাৎ কোন  পেইড জিনিসকে কিভাবে ফ্রি করা যায়, খুব কঠিন বিষয় কে সহজে  করা, কপি সমস্যা রয়েছে এমন বিষয়কে কপিরাইট ফ্রি করা ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে আসা যাক।

 

 

(১) ইংলিশে কপিরাইট ফ্রি লেখার জন্য আপনাকে যা করতে হবে

 

আমরা অনেকেই ইংলিশ শেখার ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকি। এবং অনেক ক্ষেত্রে ইংরেজিতে লিখতে হয় বলে প্রয়োজনীয় তথ্য বা উপাত্ত আমরা লিখতে ব্যর্থ হই।

কিন্তু সামান্য কিছু ট্রিকস খাটিয়ে আমরা এ সমস্যার সমাধান করতে পারি। আমরা দুই ধরনের কাজ করতে পারি।

প্রথমটি হচ্ছে, আমরা আমাদের গুগল ট্রান্সলেটর টি ওপেন করে নিব তারপর সেখানে যে টপিক সম্পর্কে লিখছি তা অন্য কোন ভাষায় অনুবাদ করে নিয়ে গুগলে সার্চ দিব। এক্ষেত্রে দেখা যাবে এই ভাষায় এই টপিকের ওপর অনেকগুলো রেজাল্ট শো করছে। সেখান থেকেই যেকোনো একটি সাইটে ঢুকে সাইটের কনটেন্ট গুলো কপি করে আনব। তারপর আমরা আবার যাবো গুগল ট্রান্সলেটর।এবং যা কপি করে আনলাম তা ইংরেজি ব্যতীত অন্য কোন ভাষায় রূপান্তর করে নেব। এবার রূপান্তরিত সেই ভাষার কনটেন্টগুলো ইংরেজিতে অনুবাদ করব। এক্ষেত্রে আমাদের দুটি ভাষায় অনুবাদ করার কারণ হচ্ছে, আমরা যদি সরাসরি কোন ভাষাকে ইংরেজিতে কনভার্ট করি সে ক্ষেত্রে সেটা কপি দেখাবে। তাই অন্য একটি ভাষা থেকে কপি করে নিয়েছেন ভাষাকে আবার ইংরেজিতে কপি করা হলে তা কপি ফ্রি হয়ে যাবে। অনলাইন ইনকাম

অর্থাৎ সামগ্রী বিক্রির বিষয়টি একটি সিকোয়েন্সে আনা গেলে,

টপিকের টাইটেল জার্মান ভাষায় রূপান্তর

➜ রূপান্তরিত টপিক এর টাইটেলটি নিয়ে গুগলে সার্চ

➜ জার্মান ভাষার যে কোন আর্টিকেল গুগল থেকে কপি করে নেওয়া

➜ কপি কৃত আর্টিকেল জার্মান ভাষা থেকে গুগল ট্রান্সলেটরে স্প্যানিশ ভাষায় রূপান্তর

➜  সর্বশেষ স্প্যানিশ ভাষা থেকে ইংরেজিতে রূপান্তর

 

 

(২) ইউটিউব থেকে কিভাবে কপিরাইট ফ্রি কনটেন্ট ডাউনলোড করব?

 

আমরা অনেকেই ইউটিউব থেকে কনটেন্ট ডাউনলোড করার চেষ্টা করি কিন্তু সেগুলোতে কপি থাকাতে সে কপির জন্য আমাদের ভিডিওটি ব্যান করে দেওয়া হয় এবং পরবর্তীতে চ্যানেল ব্যান  হওয়া যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু আজকেআমরা দেখব। কিভাবে আপনি কোন প্রকার ভিডিও না বানিয়ে আসুন মাত্র ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করে আবার সেটি আপলোড দিবেন?এবং নিতে কোন প্রকার কপিরাইট ইস্যু থাকবে না এবং আপনার চ্যানেল মানে আপনার ভিডিওর কোন সমস্যা হবে না। ইউটিউব থেকে কপিরাইট ফ্রি কনটেন্ট ডাউনলোড করতে হলে আমাদের যে কাজগুলো করতে হবে তা হচ্ছে। প্রথমে আমরাযা সার্চ করব তা অপশনে  লিখব। তারপর সেখানে উপরের দিকে আমরা দেখতে পারবো একটি থ্রি ডট চিহ্ন।সেখানে ক্লিক করে একটি অপশন আসবে ফিল্টার সেখানে ক্লিক করব। তারপর ফিডার অপশন থেকে ক্রিয়েটিভ কমন এ ক্লিক করব। এরপর আমাদের সামনে যা আসবে কনটেন্ট গুলো সবই হচ্ছে কপিরাইট ফ্রি কন্টেন্ট।বুঝতে সমস্যা হলে নিচের ছবিটি দেখুন।

 

 

(৩) ট্রানস্ক্রিপশন এর পরীক্ষা গুলো দেওয়ার টেকনিক

 

ট্রানস্ক্রিপশন পরীক্ষা সাধারণত দুই ধাপে সম্পন্ন হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে আপনার বেসিক যাচাইয়ের জন্য মাল্টিপল চয়েস কোশ্চেন দেয়া হবে। এবং অন্যটি হচ্ছে একটি ভয়েস অভার থাকবে যেটি আপনাকে টেক্সটে কনভার্ট করে তাদের কাছে সাবমিট করতে হবে। 

প্রথমত, 

ট্রানস্ক্রিপশন পরীক্ষা যখন শুরু হবে তখন আমরা আমাদের মোবাইলে গুগল এ সার্চ করার মাধ্যমে সেগুলো অ্যানসার খুঁজে পেতে পারি। অথবা আমরা যদি ইউটিউবে সার্চ দেই ট্রান্সক্রিপশনের এক্সাম সলিউশন। তাহলেও অনেকগুলো সমাধান পেয়ে যাব এবং সমাধান থেকে আমাদের সমাধানের সাথে যেটি মিলে সেটি আমরা প্রয়োগ করব।  অনলাইন ইনকাম

দ্বিতীয়ত, যেটি আছে সেটি হচ্ছে একটি ভয়েস বা ভিডিও আমাকে টেক্সট এ কনভার্ট করতে হবে। ভয়েস কনভার্ট করার জন্য আমাদের অনেকগুলো সাইট রয়েছে যেগুলো ভয়েস টু টেক্সট কনভার্টার এর কাজ করে থাকে। এমন কয়েকটি সাইটের লিংক নিচে দেওয়া হল।

https://speech-to-text-demo.ng.bluemix.net/

https://virtualspeech.com/audio-to-text-converter

 

 

(৪) ওয়েবসাইট না বানিয়ে কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন? 

 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর একটি পূর্বশর্ত হচ্ছে আপনাকে অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে। কিন্তু আপনি যদি ওয়েবসাইটের জন্য পূর্বেই টাকা খরচ করতে না চান তাহলে আপনি যেটি করতে পারেন সেটি হচ্ছে, ফ্রিতে একটি নতুন ওয়েবসাইট বানাতে পারেন। ফ্রিতে কিভাবে ওয়েবসাইট বানাতে হয় সেটির একটি ভিডিও দেখুন এখানে। অনলাইন ইনকাম 

অথবা আপনি যেটি করতে পারেন বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হচ্ছে পিন্টারেস্ট। কারণ পিন্টারেস্টে অধিকাংশ গ্রাহকই হচ্ছে USA এবং Europe থেকে আসা। তাই তারা যেকোনো ধরনের প্রোডাক্ট কিনতে ইচ্ছুক হবে যদি আপনি একাধিক মার্কেটিংয়ের অ্যামাজন আলিএক্সপ্রেস এই টাইপের ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো প্রমোট করার কাজ করে থাকেন।

READ MORE:  অনলাইন ইনকাম বিকাশ পেমেন্ট | earn money online Bkash Payment

আপনার কাজ হচ্ছে পিন্টারেস্ট একটি অ্যাকাউন্ট খোলা এবং সে অ্যাকাউন্ট এর দ্বারা আমাজন বা আলি এক্সপ্রেস থেকে প্রোডাক্ট নিয়ে এসে সেখানে লিংক সহ আপলোড করা। এরপর ক্রেতা যখন পিন্টারেস্ট অ্যাকাউন্ট এ আসবে তখন প্রোডাক্ট গুলোর ছবি থেকে আপনার অ্যামাজন অ্যাকাউন্ট এর লিঙ্ক এর প্রবেশ করবে এবং সেখান থেকে ক্রয় করলে আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে।

 

 

কোন দক্ষতা লাগে না এমন ৮ টি হাই পেইড ইনকাম সাইট | Trusted online money making sites

 

যে সাইট গুলো সম্পর্কে জানবো সেগুলো প্যাসিভ ইনকাম সাইট। এবং, গ্যারান্টি দিতে পারি আপনি অবশ্যই কোন প্রকার স্কিল ছাড়া ইনকাম করতে পারবেন এখান থেকে।

চলুন দেখে আসি ইনকাম সাইট গুলো,

 

(১) ফাইল আপলোড করে ইনকাম | online earning uploading files

 

File upload
ফাইল আপলোড করে ইনকাম

ফাইল আপলোড করে কি সত্যি ইনকাম করা যায়? চলুন জেনে আসি এবং। আমরা কিভাবে করব সেটি দেখে আসি? 

প্যাসিভ ইনকাম এর একটি সোর্স হচ্ছে ফাইল আপলোড করে ইনকাম। ফাইল আপলোডের জন্য আমি যে সাইটটি ব্যবহার করব সেটি হচ্ছে File upload। এক্ষেত্রে আপনার কাজ হচ্ছে এই সাইটটিতে ফাইল আপলোড করা এবং সে ফাইলের লিঙ্ক মানুষের কাছে শেয়ার করা এবং মানুষ যখনই লিঙ্কে ক্লিক করে সেই সাইট থেকে গিয়ে ডাউনলোড করে নেবে, তখনি আপনার ইনকাম হিসেবে আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে।

আমরা কিভাবে কাজটি করব-

আমরা অনেকেই আমাদের প্রয়োজনে বিভিন্ন ফাইল বা কোন ছবি বা কোন ভিডিও। মানুষের কাছে শেয়ার করার জন্য গুগল ড্রাইভে আপলোড দিয়ে থাকি। পরবর্তীতে গুগল ড্রাইভের এই লিংকটি মানুষের কাছে শেয়ার করি এবং মানুষ সে ড্রাইভের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিজেদের ডিভাইসে সেভ করে রাখে।

এখানেও কাজটি একই রকম। আপনি আপনার ফাইলটি এখানে আপলোড দিয়ে রাখবেন এবং মানুষের কাছে লিঙ্ক শেয়ার করবেন এবং সেখান থেকেই মানুষ যখন ডাউনলোড করবে তখন আপনার একাউন্টে ইনকাম যোগ হবে। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে তারা আপনাকে কেন টাকা দিবে? এর কারণ হচ্ছে আপনার শেয়ারকৃত লিংক থেকে যখন কেউ ডাউনলোড করতে যাবে তখন তাকে বিভিন্ন রকমের Ads দেখাবে এই সাইটটি। এবং তারা নিজেরা যেহেতু Ads থেকে  ইনকাম করছে তাই  আপনাকে সেই ইনকামের কিছুটা অংশ দিয়ে থাকে। অনলাইন ইনকাম

ওয়েবসাইট  লিঙ্কঃ https://www.file-upload.com/

 

(২) ইন্টারনেটে সার্চ করে ইনকাম | Online earning by web searching

 

Web search
ইন্টারনেটে সার্চ করে ইনকাম

আমরা কি কখনো ভেবে দেখেছি শুধুমাত্র আমাদের নিজস্ব প্রয়োজনে সার্চ করে ইনকাম করা সম্ভব? হ্যাঁ, এটা সম্ভব। কিভাবে সম্ভব আসুন জেনে আসি। এক্ষেত্রে আমরা যে সাইটটি দেখব সেটি হচ্ছে presearch

এই সাইটটি আপনার প্রতি ১০০০ টি ক্লিক এর জন্য আপনাকে ১৮ ডলার মানে বাংলাদেশি টাকায় ১৪৪০ টাকা দিয়ে থাকে। preacher’s ইন্সটল করতে আমাদের যে কাজগুলো করতে হবে তা ছবির মাধ্যমে নিচে দেখানো হলো। অনলাইন ইনকাম

ওয়েবসাইট  লিঙ্কঃ  https://www.presearch.org/signup?rid=1742030

 

 

(৩) ভিডিও দেখে ইনকাম | Earn money now by watching video

Video
ভিডিও দেখে ইনকাম

মোবাইল ব্যবহারকারীর জন্য শুধু এই সোর্স টি। এক্ষেত্রে আপনার কাজটি হচ্ছে। একটি অ্যাপ ডাউনলোড করা। এবং এই অ্যাপটি ডাউনলোড করার মাধ্যমে আপনার ইনকাম হবে শুধুমাত্র ভিডিও দেখে। আশ্চর্য হলেও সত্য আপনি অনেকগুলো সাইট পাবেন যেগুলোতে বলা হয়ে থাকে ভিডিও দেখে ইনকাম করুন কিন্তু এগুলো অধিকাংশ ভুয়া হয়ে থাকে।  অনলাইন ইনকাম

তবে এই অ্যাপটি থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন এটা আমি গ্যারান্টি দিয়ে বলছি। শুধু ভিডিও দেখে নয় নানারকম গেমস খেলার মাধ্যমে এই অ্যাপটি থেকে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। 

আর নিচের এই কোডটি দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করলে সাথে সাথেই পাবেন ১ ডলার বা ৮৪ টাকা। কোডটি ইউজ না করলে প্রথমাবস্থায় আপনার  ব্যালেন্স জিরো দেখাবে। 

 

রেজিস্ট্রেশন কোডঃ  6J54PO4E

প্লে স্টোর থেকে সরাসরি clipclaps লিখে নামাতে পারেন বা নিচের লিংকে যেতে পারেন।

অ্যাপ  লিংক   http://www.clipclaps.com

 

  

(৪) ক্যাপচা টাইপিং করে ইনকাম | Earn money online by capcha typing

 

captcha
ক্যাপচা টাইপিং করে ইনকাম

 

প্রত্যেকটি ফ্রিল্যান্সার। তাদের ইনকামের শুরু দিকে যে কাজটি করে থাকে সেটি হচ্ছে ক্যাপচা টাইপিং। এটি করার পেছনে প্রধান কাজ হচ্ছে এতে তেমন কোনো স্কিল লাগেনা। আর আপনি প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা কাজ করে মাসের শেষে ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ক্যাপচা টাইপিং এর প্রচুর সাইট রয়েছে যেগুলো ভালো পরিমাণ পে করে থাকে। তবে আমার দৃষ্টিতে সবথেকে ভালো যে সাইটটি সেটি হচ্ছে 2 Captcha

ওয়েবসাইট  লিঙ্কঃ  https://2captcha.com?from=9404742

 

(৫) Ads বা বিজ্ঞাপন দেখে ইনকাম | Earn money by watching ads

 

Ads
Ads বা বিজ্ঞাপন দেখে ইনকাম

 

এক্ষেত্রে আমাদের কাজটি হচ্ছে সাইটটিতে প্রবেশ করে আমাদের জন্য যে অ্যাডগুলো শো করবে সেগুলো দেখা। এবং সেখান থেকেই আমাদের ইনকাম। এখন প্রশ্ন আসতে পারে। Ads গুলো দেখার জন্য আমাদের কেন ইনকাম হবে?

এর কারণ হচ্ছে যে Ads গুলো আমরা দেখব সেগুলো অন্যান্য কোম্পানি গুলো এই Ads সাইটকে দিয়ে থাকে। তাদের লক্ষ্য হচ্ছে মানুষ এই সাইট থেকে তাদের কোম্পানির Ads গুলো দেখবে এবং এর মাধ্যমে তাদের সাইটে প্রচুর ভিউ আসবে। যেহেতু কোম্পানিগুলো এই ওয়েবসাইটে গিয়ে Ads করে থাকে। আর এগুলো আমরা যেহেতু দেখে থাকি সেজন্য তারা আমাদের পে করে থাকে। এক্ষেত্রে আমার দৃষ্টি তে সবচেয়ে ভালো যে সাইটটি সেটি হচ্ছে paidvert। এখানে প্রথমে থেকেই আপনি একবারে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন না কিন্তু আপনার অ্যাকাউন্টটি যত পুরাতন হতে থাকবে আপনার ইনকাম তত বৃদ্ধি পেতে থাকবে। অনলাইন ইনকাম

ওয়েবসাইট লিংকLink here

 

 

(৬) রেডিও শুনে ইনকাম | Online earning by radio

 

Radio
রেডিও শুনে ইনকাম

উপরের প্রত্যেকটি সাইটে কাজ করার জন্য আপনাকে কিছু না কিছু সময় অবশ্যই বরাদ্দ রাখতে হবে। কিন্তু এখন যে সাইট টি নিয়ে আলোচনা করব সেটির জন্য আপনাকে কোন কাজে করতে হবে না। এমন একটি সাইট হচ্ছে  radio earn.

আপনার কাজ হচ্ছে শুধুমাত্র সাইটে গিয়ে তাদের প্রোভাইড কৃত রেডিওগুলো শোনা। আপনি আপনার বিভিন্ন কাজ করতে থাকবেন এবং এর সাথে আপনার মোবাইল মিউট করে সাইটে গিয়ে রেডিও টি অন রাখবেন। অথবা রেডিও শুনতে ও পারেন। এর জন্য আপনাকে বাড়তি কোনো সময় বরাদ্দ রাখতে হচ্ছে না সাইটে গিয়ে শুধুমাত্র রেডিওর শোনার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

ওয়েবসাইট লিংক :  https://radioearn.com/

 

(৭) লিংক শর্ট করে আয় করুন | online earning by link shortner

 

Link shortner
লিংক শর্ট করে আয় করুন

নকামের সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি গুলোর একটি হচ্ছে, লিংক শর্ট করে ইনকাম। লিংক শর্ট করে ইনকাম করার ক্ষেত্রে আমাদের যে কাজটি করতে হবে সেটি হচ্ছে, আমাদের যে প্রয়োজনে লিংকটি আমরা শেয়ার করবো সেই লিংক টি শুধুমাত্র সেই সাইটটিতে গিয়ে। পেস্ট করতে হবে এবং আমাদের সেই বড় লিংকটিকে তারা একটি ছোট লিঙ্গের কনভার্ট করে দেবেন। এবং পরবর্তীতে আমাদের সেই ছোট লিংকটিতে যারা প্রবেশ করবেন প্রতিটি ভিজিটের জন্য অর্থাৎ প্রতি ১০০০ টি ভিজিট এর জন্য আপনি পাবেন 20 ডলার। বাংলাদেশি টাকায় হাজার ১৮00 টাকা। অনলাইন ইনকাম

এক্ষেত্রেও আপনার মনে জাগতে পারে এই প্রশ্নটিই, তারা আমাদের কেন টাকা দিবে?

পূর্বেও এই ফিচার সম্পর্কে বলা হয়েছে। কেউ যখন আপনার শর্ট লিংক ঢুকবে। তখন তাকে নানা রকম অ্যাড দেখানো হবে। আর অ্যাড থেকেই তাদের ইনকাম এবং আর ইনকামের ভাগীদার আপনি নিজে ও। 

ওয়েবসাইট লিংক:  Link

 

(৮) ব্রাউজ করে ইনকাম করুন | online earning by browsing 

 

browsing
ব্রাউজ করে ইনকাম করুন

 এর আগে আমরা presearch সম্পর্কে জেনেছি, সেটি ছিল শুধু সার্চ করতে হবে এবং আমাদের ইনকাম হবে। তবে এক্ষেত্রে আমরা বিভিন্ন সাইট গুলোতে কাজ করার জন্য যখন ঢুকবো বা যখন ঘুরে বেড়াবো। তখন আমাদের মনিটরের সামনে একটি এড শো করবে। এবং ইনকাম অ্যাড শো থেকেই হয়ে থাকবে। এক্ষেত্রে আমাদের যা করতে হবে শুধুমাত্র একটি Extension যোগ করতে হবে। Ads আমাদের মনিটরের একটি Bar হিসেবে নিচের দিকে শো করবে।

ওয়েবসাইট  লিঙ্কঃ  https://surfe.be/430889

 

পেমেন্ট কিভাবে নিবো? | How to get paid?

 

আলোচ্য সাইট গুলো থেকে বা অন্য যেকোন সাইট থেকে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য আপনাকে একটি অনলাইন ব্যাংক একাউন্ট করে নিতে হবে। যেমন; payoneer, skrill

তবে প্রতিটি সাইটের টাকা যে অনলাইন ব্যাংকের মাধ্যমের তুলা যায় তা হল paypal । কিন্তু, সমস্যা হচ্ছে, তাদের সার্ভিসটি বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য নয়। তবে অনেক ইউটিউব ভিডিও তে দেখতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে paypal খোলার ট্রিকস। কিন্তু এই একাউন্ট খোলা গেলেও এর কোন গ্যারান্টি নেই। তাই আপনার টাকা যেকোনো সময় আটকে যেতে পারে অবৈধ লেনদেনের জন্য। 

কিছু ছোট ছোট এপ বা সাইট গুলোতে অবশ্য বিকাশ এর মত মোবাইল ব্যাংকিং এ লেনদেনের সুযোগ থাকে।

তবে আপনার মার্কেট প্লেস গুলোর আয় payoneer দিয়েই আনতে পারবেন। এবং সে ক্ষেত্রে payoneer সাথে আপনার বাংলাদেশি ব্যাংক একাউন্ট যোগ করতে হবে। অর্থাৎ, মার্কেট প্লেস থেকে payoneer। এবং payoneer থেকে আপনার বাংলাদেশি ব্যাংকে।       

 

উপসংহার | Conclution

 

অনলাইন ইনকাম পর্বে উল্লেখিত আইডিয়া গুলো থেকে যদি কোন আইডিয়া আপনার ইনকামের পাথেয় হতে পারে তবে  আমার এই দীর্ঘ ব্লগটি সার্থক। উপরক্ত প্রতিটি সাইটে আমি নিজে কাজ করেছি এবং আমার বাস্তব ও দক্ষতা গত অভিজ্ঞতার আলোকে ব্লগটি লিখেছি। 

পরিশেষে বলতে চাই আপনি যদি কাজ করার ক্ষেত্রে কোন প্রকার সমস্যার সম্মখিন হয়ে থাকেন তবে নির্দ্বিধায় জানান কমেন্ট বক্সে যথা সম্ভব উত্তর দেবার চেষ্টা করব। ভালো থাকুন।