কী এবং কেন?

বাংলাদেশে কেনও এত বিদ্যুৎ সংকট এবং তার সমাধান

বাংলাদেশে বর্তমানে ভয়াবহ বিদ্যুৎ সংকট চলছে। 

বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সংকটের পেছনে কয়েকটি মৌলিক কারণ রয়েছে, যা সমস্যার মূল উৎস হতে পারে:

 

১. প্রাকৃতিক দুর্যোগ: বাংলাদেশ একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ এলাকা যেখানে চক্রবাতী প্রাকৃতিক আপদার ভয়ংকর দূর্যোগের সম্মুখীন। বৃষ্টির সময় জলপ্রপাত এবং বৃষ্টিপাত নেতৃত্বে বিদ্যুৎ সরবরাহের সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে।

 

২. প্রযুক্তিগত সমস্যা: বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সংকটের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল প্রযুক্তিগত সমস্যা। পুরাতন এবং অপকার্যকর বিদ্যুৎ উপকরণ, প্রযুক্তি এবং নেটওয়ার্কের অভাব ও নেটওয়ার্ক দক্ষতার অভাব বিদ্যুৎ সংকটের কারণ হতে পারে।

 

৩. দেশের অর্থনৈতিক শাস্ত্রীয় প্রতিস্থান: বাংলাদেশ একটি উন্নতশীল দেশ নয় এবং অর্থনৈতিক সম্পত্তি প্রতিস্থানের অভাব কারণে বিদ্যুৎ সংকটের সম্মুখীন হতে পারে। উন্নতশীল বিদ্যুৎ উত্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় মূলধন ও প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ উপকরণ সরবরাহের অভাব সংকটের একটি উল্লেখযোগ্য কারণ হতে পারে।

 

৪. সুযোগের অভাব: বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উপকরণ প্রস্তুতির জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ এবং সরবরাহের দক্ষতা বৃদ্ধি করার জন্য সুযোগের অভাব হতে পারে। বিদ্যুৎ উপকরণের প্রস্তুতি, উন্নত বিদ্যুৎ সংস্থান এবং প্রয়োজনীয় প্রয়োজনীয় স্থান তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় সুযোগ বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।

 

এই সমস্যার সমাধানে সরকার, বিদ্যুৎ প্রতিষ্ঠান এবং সম্প্রদায়ের একত্র প্রচেষ্টা করে বিদ্যুৎ সরবরাহ ও উত্পাদনের মান উন্নয়ন করতে পারে।

 

বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সংকটের কারণগুলি

 

বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সংকট একটি সাধারণ এবং গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। এটি দেশের বৃদ্ধি এবং উন্নতির পথে একটি মাধ্যমিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দাঁড়ায় এবং এর কারণগুলি বিভিন্ন উৎসের কারণে ঘটে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক বাংলাদেশে কেনও বিদ্যুৎ সংকট ঘটতে পারে:

 

১. বৃদ্ধির হার: বাংলাদেশ একটি দ্বিগুণ জনসংখ্যার দেশ, যেখানে জনসংখ্যা অত্যধিক বৃদ্ধি প্রদর্শন করছে। দীর্ঘস্থায়ী বৃদ্ধির সাথে বিদ্যুৎ চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, কিন্তু প্রয়োজনীয় বৃদ্ধির সাথে তা উত্পাদনের মাত্রা মেলে না। এটি দেশে বিদ্যুৎ সংকটের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ।

 

২. বৈদ্যুতিক প্রকল্প এবং শক্তি সূত্রের অভাব: বাংলাদেশে বৃদ্ধির হারের মাত্রা উত্পাদন করার জন্য উপযুক্ত বৈদ্যুতিক প্রকল্প ও শক্তি সূত্র অভাব অনুভব করা হয়েছে। শক্তি সূত্রের অভাব কারণে দেশে প্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিক উত্পাদন করা অসম্ভব হয়ে থাকতে পারে।

 

৩. অপ্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ লোডশেডিং: বিদ্যুৎ সরবরাহের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে সময়ের বেশি বিদ্যুৎ লোডশেডিং ঘটতে পারে, যা বিদ্যুৎ সরবরাহের দ্বারা মিলিত হয়ে থাকতে পারে এবং সংস্থানের উপক্ষমতা ছাড়াও ব্যক্তিগত জরুরী শক্তি সূত্রের ব্যবহার করা হয়। এটি বিদ্যুৎ সংকটের একটি সাধারণ উদাহরণ।

 

৪. পূর্ববর্তী প্রযুক্তি এবং অপকার্যকর বিদ্যুৎ সংকল্প: কিছু পুর্ববর্তী বিদ্যুৎ সংকল্প এখনও দেশে ব্যবহৃত হচ্ছে, যা প্রদর্শন দ্বারা বিদ্যুৎ সরবরাহ সমস্যা হয়।

 

তারপর, বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সংকট সমাধানে কিছু করণীয় প্রস্তাবনা ও পরামর্শ নিচ্ছি:

 

১. বৈদ্যুতিক প্রকল্প ও শক্তি সূত্রের উন্নতিকরণ: সরকারকে বৈদ্যুতিক প্রকল্প এবং শক্তি সূত্রের উন্নতিকরণে বেশি প্রচেষ্টা করতে হবে। মধ্য ও দক্ষিণ বাংলাদেশে সৌর বা বায়ু শক্তির প্রকল্প উত্থানের জন্য কাজ করা যেতে পারে। পানির মধ্যে প্রক্ষেপণী উদ্ভিদ শক্তি উত্পাদনের জন্য ওয়াটার হাইড্রোপাওয়ার প্রকল্পের উন্নতিকরণ এবং বিদ্যুৎ উদ্ভিদের বিকাশের লক্ষ্যে কাজ করা উচিত।

 

২. বিদ্যুৎ লোডশেডিং এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম: বিদ্যুৎ সরবরাহের মধ্যে লোডশেডিং কমানোর জন্য ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে হবে। বিদ্যুৎ সরবরাহের উন্নত ব্যবস্থা সার্ভিস প্রোভাইডারের সাথে মিলিত হতে হবে যাতে লোডশেডিং প্রয়োগ করা যায় এবং প্রয়োজনে প্রাথমিক শক্তি ব্যবস্থা করা যায়।

 

৩. বিদ্যুৎ সঞ্চয় ও বিদ্যুৎ উত্পাদনের প্রচেষ্টা: বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সঞ্চয় ও উত্পাদনের উপকারিতা সম্পর্কে জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। প্রাকৃতিক উদ্ভিদ শক্তি বা শীতকালীন সাধারণ প্রয়োগ করে বিদ্যুৎ সঞ্চয় এবং উত্পাদনের জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত।

 

৪. বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা ও প্রয়োজনীয় উন্নত প্রয়োজনীয় প্রয়োজনীয় আদেশ স্থাপন: বাংলাদেশে বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা উন্নত করতে ব্যক্তিগত স্তরে বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা সার্ভিস প্রোভাইডারদের সাথে মিলিত হতে হবে। বিদ্যুৎ সংকটের পরিচালনার জন্য এই বিভাগগুলি প্রশিক্ষণ ও প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সেবা উন্নত করতে পারে। 

 

তারপর, বিদ্যুৎ সংকট সমাধানে বাংলাদেশের সরকার, বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান, এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে সমন্বয় করে কিছু প্রয়োজনীয় কদর বা পদক্ষেপ নিবেন:

 

১. বিদ্যুৎ উত্পাদনের বৃদ্ধি: বিদ্যুৎ সংকটের সামনে সরকারকে বিদ্যুৎ উত্পাদনের বৃদ্ধি এবং নতুন ও পর্যাপ্ত উদ্ভিদের প্রকল্পে বেশি অবদান দেওয়া উচিত। বায়ু, সৌর, হাইড্রো, জৈব উদ্ভিদ শক্তি উত্পাদন উন্নত করে দেশের বিদ্যুৎ সঞ্চয় ও সংবর্ধিত করা যেতে পারে।

 

২. বৈদ্যুতিক নেটওয়ার্ক উন্নতি: বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য বৈদ্যুতিক নেটওয়ার্কের উন্নতি প্রয়োজন যেন বিদ্যুৎ সংকটের প্রভাব কম হয়। সেটির জন্য মোডার্নাইজড ট্রান্সমিশন লাইন, সাব-স্টেশন, এবং ডিস্ট্রিবিউশন লাইনের উন্নত ব্যবস্থা প্রয়োজন।

 

৩. বিদ্যুৎ সরবরাহের দক্ষতা বৃদ্ধি: বিদ্যুৎ সরবরাহের দক্ষতা বৃদ্ধি প্রয়োজন যেন প্রয়োজনীয় সময়ে উদ্বেগ ছাড়াই বিদ্যুৎ সরবরাহ হতে পারে। বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের দক্ষতা উন্নত করার জন্য মিউনিসিপালিটির স্তরে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা উচিত।

 

৪. বিদ্যুৎ সংযোজন এবং প্রয়োগ শক্তির উন্নতি: বিদ্যুৎ সংযোজন এবং প্রয়োগ শক্তির উন্নতি প্রয়োজন যেন ক্ষেত্রের বিদ্যুৎ প্রয়োগের জন্য প্রয়োজনীয় সুবিধা ও তথ্য সরবরাহ করা যায়। এটি বিদ্যুৎ সরবরাহের ভৌগলিক স্থান থেকে অবস্থান প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ সঞ্চয়ে পরিণত করতে সাহায্য করতে পারে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Share via
Copy link