স্বাস্থ্য

যৌন উত্তেযক ওষুধ সেবন করা কি উচিত?

 যৌন উত্তেযক ওষুধ সেবন কি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো? – Is taking sexual stimulant drugs good for health?

 

যৌন উত্তেযক ওষুধ (sex power medicine) খেলে তা আপনার যৌন স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলতে পারে। অনেকেই আছেন স্ত্রী এর সাথে সহবাসের আগে যৌন উত্তেযক ওষুধ খেয়ে নেন মিলনের সময় অতিরিক্ত সুখ পাওয়ার আশায়। অথবা অনেকে যৌন দুর্বলতায় ভোগেন আর বাধ্য হয়ে যৌন উত্তেযক ওষুধ খান। কিন্তু যৌন উত্তেযক ওষুধ খাওয়া কি স্বাস্থ্যের জন্য ভালো? যৌন দুর্বলতা দূর করার জন্য এর থেকে ভালো প্রাকৃতিক উপায় কি আর নেই?? 

 

 

যৌন উত্তেজক ওষুধ খেলে পরবর্তীতে এসব ওষুধ ছাড়া আপনি মিলন (physical relation)করতে পারবেন না। এবং আপনি সক্ষমতা হারাবেন। তাই এখনই এসব ওষুধ ত্যাগ করুন। বিভিন্ন পর্ণ মুভিতে যা দেখায় টা বাস্তব বিবর্জিত। আপনার স্ত্রীকে বোঝাতে হবে সাধারন ভাবে যেটুকু থাকবে সেটাই প্রকৃত অবস্থা। এটা মেনেই চলতে হবে। যৌন উত্তেজক ওষুধ খাবেন না, নিয়মিত ব্যায়াম করুনঃ অ্যালোপ্যাথি বা হারবাল যৌন উত্তেজক ওষুধ খাওয়া থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকুন এবং নিয়মিত পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন। আমাদের সকলেরই জেনে রাখা ভাল যে, ফিটনেস ব্যায়ামের মাধ্যমেই শরীরটাকে ফিট রাখা যায় এবং কাঙিক্ষত ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় রক্ত প্রবাহ তৈরি হয়ে বেশ আশানুরূপ ফলাফল পাওয়া যায়। ব্যায়াম যে শুধু শরীর গঠনে সহায়ক তাই নয়, ব্যায়ামে রক্তনালীতে চর্বি জমতে দেয় না। ফলে হার্টের রক্তনালীতে ব্লক সৃষ্টির ঝুঁকি কম থাকে এবং সেই সাথে যৌন স্বাস্থ্যও ভাল রাখে। আমরা সব সময় বলে আসছি পুরুষের শারীরিক সমস্যার(problem) শতকরা ৮০ ভাগ মানসিক। আর মানসিক সমস্যার কোন ওষুধের প্রয়োজন হয় না। সামান্য কাউন্সিলিং করলেই সমস্যার সমাধান সম্ভব। বিবাহিত পুরুষের শারীরিক সমস্যার মধ্যে প্রধান দুইটি সমস্যা হচ্ছে ইরেকটাইল ডিসফাংশন (ইডি) এবং প্রিমসিউর ইজাকুলেশন (পিএমই)। এছাড়াও পুরুষ ও মহিলাদের শারীরিক অন্যান্য সমস্যা (problem) রয়েছে যা যৌন জীবনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। তবে ইডিএবং পিএমই এই দু’টো শারীরিক সমস্যার ক্ষেত্রে চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। তবে কোন অবস্থাতেই চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত ভায়াগ্রা জাতীয় যৌন উত্তেজক ওষুধ সেবন করা উচিত নয়। কারণ একসময় এটাই আপনাকে নি:শেষ করে দিবে। তবে হোমিওপ্যাথিক চিকিত্সা সকল প্রকার যৌন সমস্যা চিরতরে নির্মূলে তুলনাহীন। শুধু তাই নয়, হোমিওপ্যাথি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ামুক্ত। এ সংক্রান্ত যে কোন সমস্যায় (problem) ভাল একজন হোমিওপ্যাথের পরামর্শ নিন। ওষুধ ও কাউন্সিলিং-এর পাশাপাশি শারীরিক সমস্যার(problem) সমাধানে ফিটনেস বেশি প্রয়োজন। অনেক ক্ষেত্রে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের ক্ষেত্রে উপযুক্ত সময় নির্ধারণ ও যথাযথ পরিবেশ প্রয়োজন। শরীর ফিট রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করা ভালো প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা ভালো। তবে যারা ৫০ থেকে ৬০ মিনিট বা এক ঘন্টা ব্যায়াম করতে পারেন তাদের শরীর বেশি ফিট থাকে। তাই বলে কঠোর শারীরিক পরিশ্রম অথবা দীর্ঘসময় ব্যায়াম করার অব্যবহিত পরপরই স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক স্থাপন ঠিক নয়। ব্যায়াম করার সময় শরীরের রক্ত চলাচল বেড়ে যায়, অনেক ক্ষেত্রে খানিকটা রক্ত চাপও বাড়ে। ব্যায়ামের পর শরীর স্বাভাবিক হতে অন্তত তিনঘন্টা সময় লাগে। নিজে জানুন আর শেয়ার করে অন্যকে জানতে সহায়তা করুন। আমি আমার স্ত্রীকে সুখ দিতে পারছি না তার খুবই খারাপ অবস্থা আমি এখন কি করব? প্রশ্ন: আমি বিয়ে করছি তখন আমার স্ত্রীর বয়স ছিল 17 বছর ।আমার লিঙ্গের size 5.2 ইঞ্চি এবং ডিউরেশন 4/5 মিনিট ।বিয়ের প্রথম পাচ বছর আমরা খুব সুখী যৌন জীবন পার করেছি ।এখন আমার স্ত্রীর বয়স 23 বছর।3 মাস আগে তার বাচ্চা (baby) হয়েছ।এখন তার সেক্স অনেক বেড়ে গেছে এবং আমিও তাকে সুখ দিতে পারছি না।তার ওই যায়গা টা অনেক বড় হয়ে গেছে।।অনেক ডাক্তার দেখানোর পরেও কোন লাভ হযনি ।এখন আমি কি করব যদি কোন ভাই পরামর্শ দেন খুশি হব। উত্তর:আপনার এই সমস্যা (problem) সমাধান করা সম্ভব।তবে এইটা খুবি important ও ব্যপক এক সমস্যা(problem) যা আমাদের দেশের অধিকাংশ পুরুষদের মধ্য ব্যপক হারে ছড়িয়েছে।আর তার কারন হল আমরা নিজেরাই। মহান আল্লাহ তায়লা একজন মানুষকে তার প্রয়জন অনুজায়ী যতটুকু সেক্স প্রয়জন ঠিক ততটুকু দিয়েই আমাদের সৃষ্টি করেছেন। আমরা নিজেরাই আমাদের সেক্স নষ্ট করে চলেছি। এখন জেনে নেয়া যাক কী কী কারনে আমাদের এই সেক্স সমস্যা (problem) দিন দিন বেড়েই চলেছে। ১। টাকনুর নিচে প্যন্ট/কাপড় পরা। ২। হস্থমৈথন করা। ৩। চরিত্র ও যৌনাঙ্গ হেফাজত না করা।- অর্থাৎ নিজের স্ত্রী ছাড়া অন্য কোনো জায়গায় নিজের যৌনাঙ্গ ব্যবহার করা। ৪। অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস (irregular food habit)। ৫। অনিয়মিত ঘুম। / রাতে দেরি করে ঘুমানো। ৬। দাড়ি কাটা। ৭।আমাদের স্ত্রীদের/ আমাদের ঘরের বোনদের টাকনুর উপরে কাপড় পরলে বাধা না দেয়া। ৮। ইত্যাদি। এখন আসুন বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। ১। টাকনুর নিচে প্যন্ট/কাপড় পরা। সম্প্রতি (recently) আমেরিকার এক গবেষণা থেকে প্রকাশিত হয়েছে টেস্টোস্টেরন নামক এক প্রকার হরমন যা আমাদের টাকনুতে থাকে । টাকনুর নিচে প্যন্ট/কাপড় পরিধান করলে সেই হরমন শুকিয়ে যায়। যার ফলে যৌন শক্তি কমে যায়। অথচ আমাদের প্রিয়নবী (সঃ) ১৫০০ বছর আগে বলে গেছেন, টাকনুর নিচে প্যন্ট/কাপড় পরা হারাম। আমাদের নবীজী মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন যে, পুরুষদের নিচের অংশের পরিধেয় পোশাকের যে অংশ টাখনুর নিচে ঝুলানো থাকে, সে অংশটা জাহান্নামে যাবে। (সহীহ বুখারী, ৭নং খন্ড, পোশাক অধ্যায়, হাদীসে নং- ৬৭৮) তায় এই বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। ২। হস্থমৈথন করা।Masturbation হস্তমৈথুন(Masturbation)বা স্বমেহন বর্তমানে একটি বড় সমস্যা(problem) । ইসলামের দৃষ্টিতে এটা হারাম এবং কবীরা গুনাহ। শরীয়ত অনুযায়ী যারা হস্তমৈথুন করে তারা সীমালংগনকারী। পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যেসব সমস্যায় (problem) ভুগতে পারে তার মধ্যে একটি হল নপুংসকতা (Impotence)। [১]। অর্থাৎ ব্যক্তি যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায়। পুরুষ হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরে নপুংসক (Impotent)হয়ে যায়। আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাত(Premature Ejaculation)। অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে।ফলে husband তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না। [২]। আরো একটি সমস্যা (problem) হল emporary Oligospermia। [৩] ।Oligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়।তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম।[২ কোটি]। যার ফলে Male infertility দেখা দেয়।অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার দেখা দেয়। একজন পুরুষ যখন স্ত্রী গমন করেন তখন তার থেকে যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত।স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয় না।

READ MORE:  রক্তদান করার উপকারী দিক

৪। অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস। টেস্টোস্টেরন নামে একধরনের হরমোনের মাত্রা কমে গেলে যৌন ইচ্ছা হ্রাস পায়। যেসব খাবারের কারণে এই হরমোনের মাত্রা কমে যায় সেসব খাবার খেলে পুরুষদের যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে যেতে পারে। যৌন আকাঙ্ক্ষা স্বাভাবিক রাখতে চাইলে যেসব খাদ্য আপনার এড়িয়ে চলা উচিৎ । অতিরিক্ত খাওয়া দাওয়া করলে খুব স্বাভাবিকভাবেই আপনার ওজন (weight) বেড়ে যাবে। আর ওজন বেড়ে গেলে যৌনতার ইচ্ছা কমে যায়। যেকোনো ধরনের খাবার অতিরিক্ত খাওয়াই যৌন আকাঙ্ক্ষার সবচেয়ে বড় শত্রু। খাওয়া দাওয়ার ওপরে মানুষের বয়স বাড়াটাও নির্ভর করে। যাদের ওজন (weight) বেশি, ৩৫ থেকে ৬০ বছরে তাদের বয়স দ্রুত বেড়ে যায়। শরীর সময়ের আগেই বৃদ্ধ হয়ে পড়ে। বিশেষ করে যারা অতিরিক্ত চাপে থাকেন, অনিয়মিত ও অনিয়ন্ত্রিত খাবার খান, ব্যায়াম করেন না তাদের ক্ষেত্রে এই ব্যাপারটা বেশি ঘটে। একটি ভালো ডায়েট সমান সমান ভালো সেক্স। যার ডায়েট system যত উন্নত সে যৌনতায়ও ততটাই সুখী। কিছু নির্দিষ্ট খাদ্যের কারণে ঘাম, মূত্র, বীর্য নিঃসরণে সমস্যা(problem) তৈরি হয়। অ্যাসপারাগাস, রসুন ও কোনো কোনো মসলা যেগুলি গন্ধ তৈরি করে এমন খাদ্য ও দুগ্ধজাত সামগ্রী এসব নিঃসৃত পদার্থে অস্বস্তিকর গন্ধ ও স্বাদ নিয়ে আসে। আনারস, ভ্যানিলা ফ্লেভার দেওয়া খাদ্যদ্রব্য আবার নারী এবং পুরুষ উভয়ের মধ্যেই পারস্পরিক আকর্ষণ বৃদ্ধি করে। ৫। অনিয়মিত ঘুম। / রাতে দেরি করে ঘুমানো। ঘুমানোর আগে ইলেক্ট্রনিক্স বিছানা থেকে দূরে রাখুন। ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত ৩-৪ ঘণ্টা আগে থেকে ফোন, ল্যাপটপ এসবের স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা বন্ধ করুন। মাথার কাছে ফোন রেখে ঘুমাতে যাবেন না। ফোন একটু দূরে টেবিলে বা বিছানার পাশে একটা চেয়ার/ মোড়া এনে তাতে রাখুন। ৬। দাড়ি কাটা:দাড়ি কাটার ফলে পুরুষের পুরুষত্ব হ্রাস পায়। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন, “আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসূল যখন কোনো ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন তখন কোনো মুমিন পুরুষ ও কোনো মুমিন নারীর তাদের সে ব্যাপারে নিজেদের কোনো রকম এখতিয়ার থাকবে না – (যে তারা তাতে কোনো রদবদল করবে); যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসূলের নাফরমানী করবে, সে নিসন্দেহে সুস্পষ্ট গোমরাহীতে নিমজ্জিত হয়ে যাবে।” (আল-আহযাব ৩৬) প্রতিকারঃ এই সমস্যার (problem) প্রতিকারের জন্য আল্লাহর সাহায্যই সর্বোত্তম। প্রথমত আল্লাহ তায়লার কাছে খমা চায়তে হবে । বেশি বেশি এস্তেগফার পড়তে হবে। এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য চাইতে হবে। আল্লাহ তায়লা কোরআনে বলেন, তোমরা আল্লাহর নিকট সাহায্য কামনা করো। ধৈর্য এবং নামাজের মাধ্যমে। (সূরা বাকারা আয়াত : ১৫৩) যৌন উত্তেজক ঔষধ বাংলাদেশে যে সকল ঔষধ(medicine) , যৌন উত্তেজক হিসেবে লোকজন ব্যবহার করে থাকে সেগুলির অধিকাংশতেই মারাত্মক ক্ষতিকর কিছু মাদক শ্রেনীর উপাদান মিশানো হয়ে থাকে, যার কারণে যিনি এই সকল ভেজাল ঔষধ (medicine) ব্যবহার করেন তিনি কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনা অনুভব করে থাকেন। কিন্তু এর সুদুর প্রসারী ফলাফল মারাত্মক ভয়াবহ, যা শুনলে আপনি হয়তো ব্যবহার করা তো দুরের কথা সেগুলির দিকে ফিরেও তাকাবেন না। এই ঔষধ(medicine) গুলি আমাদের যুবসমাজকে তিল তিল করে ধ্বংস করে চলেছে। যারা এইগুলি কিছু দিন কন্টিনিউ করেন তারা মারাত্মক কিডনি, লিভার এবং যৌন বিকলতায় আক্রান্ত হন যা তাদেরকে মৃত্যুর দিকে নিয়ে যায়। তাই কখনো আপনারা ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ভুল করেও যৌন উত্তেজক ঔষধের (medicine) দিকে হাত বাড়াবেন না। আজকাল ফেইসবুকে পর্যন্ত কিছু প্রতারক নোংরা কিছু ছবি জুড়ে দিয়ে যৌন উত্তেজক ট্যাবলেট এর বিজ্ঞাপন দিয়ে তরুনদের এই গুলি খেতে উত্সাহিত করছে। মনে রাখবেন এই সকল বিজ্ঞাপনে পা দিবেন তো অকালেই আপনি যৌবন হারাবেন, সাথে জীবনটাও অকালে হারাতে পারেন। আসুন আপনার পরিচিত একটি উত্তেজক ঔষধ (medicine) ভায়াগ্রার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানি, যদিও এটি পুরুষের যৌন ক্ষমতায় কোনো প্রকার ভুমিকাই রাখে না, কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনা সৃষ্টি করে মাত্র। কিন্তু এর রয়েছে ভয়াভহ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। ভায়াগ্রার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :- হার্ট ফেইলুর – হার্ট বিট বেড়ে গিয়ে ধমনি ফেটে যেতে পারে। অর্থাৎ আপনি মারাও যেতে পারেন , মাইগ্রেন- অস্বাভাবিক রকমের মাথাবাথা। চোখ বাঘের মত লাল হয়ে থাকা। অস্থির – বলা যেতে পারে চরম অস্থির। অনেক দিন খাওয়ার ফলে প্রস্রাবে ইনফেকশন। ফোটায় ফোটায় পস্রাব। ধিরে ধিরে যৌন বিকলাঙ্গ হয়ে যাবেন। সতর্কিকরণ :- ভায়াগ্রাসহ যাবতীয় যৌন উত্তেজক ঔষধ(medicine) >>> পরিহার করুন। যৌন সমস্যা (problem) হলে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন। বিজ্ঞাপনে মুগ্ধ হয়ে অথবা নিজ নির্বাচনে কখনো যৌন উত্তেজক ঔষধ(medicine) খাবেন না। এক্ষেত্রে আমি আপনাকে একটি হেলথ টিপস দিচ্ছি এটী অনুসরন করলে আসা করা যায় আপনি এ থেকে মুক্তি পাবেন ইনসা আল্লাহ। ১। লিঙ্গে নিয়মিত কালো জিরা ও মধু (honey) মালিস করবেন দিনে ২ বার। ২। প্রতিদিন রাতে তিনটি চিনাবাদাম+তিনটি কাজুবাদাম+তিনটি কাঠবাদাম+ সাতটি সোলার দানা,+ সাতটি কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে ভেজানো পানি খাবেন । এবং উপাদান গুলো + খাটি মধু(honey) ৩ টেবিল চামচ ।  খেতে হবে নিয়মিত এক মাস আপনি নিজেই অনুভব করবেন। আপনার কতটুকু পরিবর্তন হয়েছে। তারপর প্রয়জনে ৩ মাস খাবেন। এই হেলথ টিপসটি পরিক্ষিত ও প্রমানিত। প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি তায় পার্শ প্রতিক্রিয়া মুক্ত। মধু (honey) তৈরিঃ এক কেজি খাটি মধু একটি পাত্রে রেখে তাতে ডালচিনি + লবঙ্গ+ এলাচ = ২৫০ গ্রাম মেশান। তাতে মধুর (honey) শক্তি বাড়বে তিনগুন। এই মধু (honey) তৈরির পর খাওয়া+ মালিস সবই এই মধু দিয়ে করতে হবে। মধুতে উপাদান মেশানোর পর মধুর রং গাড় হবে ও মিষ্ট বাড়বে। বি দ্রঃ মধুতে কোনো প্রকার হাত দেওয়া যাবে না। পরিষ্কার চামচ, ভাল শুকনো কাপড় / টস্যু দিয়ে মুছে তারপর ব্যবহার করতে হবে। তাতে মধু (honey) নষ্ট হবে না। এতে আপনার মিলনের (physical relation) পরিমান ৪০ মিনিটেরও বেশি হবে। যারা হস্থমৈথন,কিংবা নানা কারনে যৌন সমস্যায় (problem) ভুগছেন ,বা বিয়ে করতে লজ্জা বোধ করছেন তারা এই প্যকটি ব্যবহারে উপকৃত হবেন। ইনসাআল্লাহ।

READ MORE:  গলগণ্ড রোগ থেকে বাঁচতে কিছু ঘরোয়া উপায়

 

তাই যৌন উত্তেযক ওষুধ এড়িয়ে চলুন,, পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ এবং ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চললে যৌন দুর্বলতা ( sex weakness) এমনিতেই দূর হবে। 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *