জামালপুরের দয়াময়ী মন্দির ঘিরে গৌরীপুর জমিদারদের এক অনন্য ইতিহাস
জামালপুর শহরে হিন্দু ধর্মালম্বীদের যতগুলো মন্দির আছে তার মধ্যে সবচেয়ে পুরাতন ও গুরুত্বপূর্ন মন্দির হচ্ছে দয়াময়ী মন্দির। অবিভাক্ত বাংলার অন্যতম সেরা এ হিন্দু মন্দিরের সাথে জড়িয়ে আছে মোমেনসিং ও জাফরশাহী পরগানার জায়গীরদার, গৌরীপুরের বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ জমিদারদের প্রতিষ্ঠাতা শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরী, তার জ্যেষ্ঠ পুত্র ও তৎকালীন নবাব আলীবর্দী খাঁ এর দরবারের খালসা বিভাগের প্রধান কর্মচারী চাঁদ রায় চৌধুরী, তার দত্তক নাতনী ( কৃঞ্চগোপালের দত্তক পুত্র) ও গৌরীপুর জমিদারবাড়ির প্রতিষ্ঠাতা যুগল কিশোর রায় চৌধুরী, তার পুত্রবধূ (কৃঞ্চকিশোরের স্ত্রী) ও রামগোপালপুর জমিদারবাড়ির প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণী দেবীসহ অনেকের স্মৃতি। বর্তমান (২০২৩) দয়াময়ী মন্দিরটি প্রায় ৩২৫ বছরের পুরনো। এটি মুর্শিদকুলি খাঁর সময়ে নির্মিত হয়েছিল।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার অন্তর্গত তৎকালীন মোমেনসিং ও জাফরশাহী পরগানার জায়গীরদার, নবাব মুর্শিদকুলি খাঁর সময়ের কাননগু পদের অধিকারী, গৌরীপুরের বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ জমিদারদের প্রতিষ্ঠাতা শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরী ছিলেন এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা। পরবর্তীতে জাফরশাহী পরগণার এজমালি সম্পত্তি থেকে মন্দিরটি দেবোত্তর সম্পত্তি হিসেবে ঘোষণা করেন ময়মনসিংহের গৌরৗপুর উপজেলার অন্তর্গত রামগোপালপুর জমিদার বাড়ির প্রতিষ্ঠাতা শ্রীমতি নারায়ণী দেবী রায় চৌধুরী। জামালপুর শহরের ০ পয়েন্টে দয়াময়ী মন্দির অবস্থিত। মন্দির প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে জামালপুর শহরের আদি নাম ছিল সিংজানী। রেনেলের অংকিত মানচিত্রে সিংজানী মুঘল আমলে একটি প্রসিদ্ধ স্থান । সিংজানীর সাথে বা মধ্যে এক বিস্তৃত প্রান্তরে শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরী একটি গ্রাম প্রতিষ্ঠা করেন। নিজের নামানুসারে গ্রামের নাম রাখা হয় কৃঞ্চপুর। এই কৃঞ্চপুরে তার একটি বসতবাড়ি নির্মিত হয়েছিল। রেনেলের অংকিত মানচিত্রে মালঞ্চ একটি প্রসিদ্ধ স্থান । জাফরশাহী পরগনার আদায় তহশীল কার্য নির্বাহীর জন্য সেখানে আর একটি কাছারি স্থাপিত হয়েছিল। জামালপুরের কৃঞ্চপুরে থাকাকালীন সময়ে গৌরীপুর জমিদারবাড়ির প্রতিষ্ঠাতা যুগল কিশোর রায় চৌধুরী দয়াময়ী মন্দির সাথে রাধামোহন বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করেন।
১৭৮৫ সালে ময়মনসিংহের গৌরীপুরের বোকাইনগরে রাজরাজেশ্বরী কালীমূর্তি ও দ্বাদশটি শিবলিঙ্গ প্রতিষ্ঠা করেন। বোকাইনগর কালীবাড়ি হতে গৌরীপুর রাজবাড়ি পর্যন্ত দু’ধারে দেবদারু বৃক্ষরোপন করে একটি ৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের সড়ক নির্মাণ করেন। এখনও রাস্তার ধারে ২ শত ৪০ বছর বয়সী ১০/১২টি দেবদারু গাছ যুগল কিশোরকে অমর করে রেখেছে। তাছাড়া নেত্রকোণা শহরে একটি কালীমূর্তি প্রতিষ্ঠা করেন। যুগল কিশোরের সময়ে নেত্রকোণা শহরের নাম ছিল কালীগঞ্জ। জানা গেছে, জাফরশাহী পরগনায় যুগলকুঞ্জ নামে একটি গ্রামও তিনি প্রতিষ্ঠা করেন, যা তাকে অমর করে রেখেছে। জনশ্রুতি রয়েছে রামগোপালপুরের জমিদারবাড়ির তালিকায় ৪র্থতম জমিদার রায় বাহাদুর রাজা যোগেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরীর সহধর্মিণী রামরঙ্গিনী দেবী , তিনি স্বপ্নযোগে আদীষ্ট হয়ে স্বামীকে অনুরোধ করে পরবর্তী মন্দিরের অবকাঠামোগত উন্নয়ন করে শ্রী শ্রী দয়াময়ী মন্দিরের নামকরণ করেন। পুরানো মন্দিরে রয়েছে শিবমন্দির, কালিমন্দির, নাটমন্দির, মনসা দেবীর মন্দির একই স্থানে ভিন্ন ভিন্নভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এসব মন্দিরে দৃষ্টিনন্দন বিভিন্ন কারুকার্যপূর্ণ চিত্রকর্ম রয়েছে। জানা যায়, ১৩০৪ সালের ভীষণ ভূমিকম্পের পর গৌরীপুর রাজবাড়ির ৫ম জমিদার ব্রজেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরী ও তার মা বিশ্বেশ্বরী দেবী ( প্রয়াত ৪র্থ জমিদার রাজেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরীর সহধর্মিণী ) দয়াময়ী মন্দির সাথে রাধামোহন জিউ মন্দিরটি সময়ে সময়ে সংস্কারের কাজ করেন, ফলে এ স্থাপনার মূল প্রতিষ্ঠাতার ইতিহাস নিয়ে রয়েছে এলাকাবাসীর কাছে বেশ শক্ত দ্বিধাবিভক্তি। এলাকাবাসী জানে না এ মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা কোন জমিদার ? তারা জানে শুধু ময়মনসিংহের গৌরীপুর রাজবাড়ি জমিদার এই রাধামোহন জিউ মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা। কিন্ত রাজা যোগেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরীর ৩য় পুত্র শ্রী শৌরীন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী তার বিখ্যাত “ময়মনসিংহের বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ জমিদার” ইতিহাস বইয়ে উল্লেখ করেছেন যে, রাধামোহন জিউ মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরীর দত্তক নাতনী যুগল কিশোর রায় চৌধুরী। গৌরীপুর উপজেলায় অবস্থিত এসিক এসোসিয়েশন ও ক্রিয়েটিভ এসোসিয়েশন এর গবেষণা কেন্দ্রের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে ছিয়াত্তরের মন্বত্তর (১৭৭০ খ্রি.) এর পূর্বে এবং বাংলা ১১৭১সালে (১৭৬৫ খ্রি) কৃঞ্চকিশোরের মৃত্যুর পর এই তিন-চার বছর ব্যবধানে অর্থাৎ ২৫০ বছর আগে রাধামোহন মন্দিরটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
রাধামোহন মন্দিরের উত্তর পাশে রয়েছে স্বাধীনতার পর প্রতিষ্ঠিত গৌরীপুর কাচারী শাহী জামে মসজিদ (বর্তমান ৮তলা জেলা মডেল মসজিদ) ও সিংহজানী মোড় বা কাচারী মোড়। এছাড়া গৌরীপুর কাচারী মাঠের পশ্চিমে নির্মিত হয়েছে অত্যাধুনিক শিল্পকলা একাডেমি এবং মাঠের পূর্বপাশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আটতলা বাণিজ্যিক ভবন। বাণিজ্যিক ভবনে দেশীয় পণ্য প্রসারে প্রাধান্য দেয়া হবে। জামালপুরে বিনোদন ও সংস্কৃতি চর্চাসহ ইতিহাস ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করতে শহরের প্রাণকেন্দ্রের পুরাতন মন্দির ও মসজিদের পিছনে গৌরীপুর কাচারী ও রামগোপালপুর কাচারী এলাকা নিয়ে প্রায় ৮ একর জমির ওপর দৃষ্টিনন্দন নান্দনিক নগর স্থাপত্য শেখ হাসিনা সাংস্কৃতিক পল্লীর নির্মাণ কাজ প্রায় ৯৫ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে । তাছাড়া এখানে থাকবে ২০ হাজার বর্গফুটের আন্ডারগ্রাউন্ড মিউজিয়াম। মিউজিয়ামের দুটি ফ্লোর জুড়ে জেলার ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস প্রতিফলিত হবে। থাকবে বাঙালি জাতির ইতিহাস-ঐতিহ্যের সবকিছু। এখানে থাকবে মুক্তিযুদ্ধের বিস্তৃত ইতিহাস।
১৮ নভেম্বর, ২০২২,রোজ শুক্রবার, দয়াময়ী মন্দির কমিটির একজন সদস্য বিকাশ চন্দ্র সাহার সাথে কথা হয় ইতিহাস অনুসন্ধানী সংগঠনের প্রতিবেদকের। তিনি বলেন, “প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই মন্দির দুটি ‘জাগ্রত মন্দির’ হিসেবে পরিচিত। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল, এমনকি বিদেশ থেকেও ভক্তরা মন্দির দুটিতে বিভিন্ন উপচার মানত করে পূজা দিতে আসেন।” এখানে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক জন প্রতিদিনই বিভিন্ন পুজা অর্চণা করে থাকে। এবং প্রতি বছর অস্টমী মেলার সময় বিভিন্ন দেবতার নামে মান্নত করা হয়। মন্দিরটি দেখার জন্য প্রতিদিন অসংখ্য ভক্ত অনুরাগীরা ও দর্শনাথীগণ এখানে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন। জামালপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে রিক্সা বা ইজিবাইকে যাওয়া যায়।ময়মনসিংহের গৌরীপুরের এসিক এসোসিয়েশন, ক্রিয়েটিভ এসোসিয়েশন এবং দি ইলেক্টোরাল কমিটি ফর পেন অ্যাওয়ার্ড অ্যাফেয়ার্স এর যৌথ উদ্যোগে আড়াইশ’ বছর আগে ব্রিটিশ ভূবিদ জেমস রেনেলের মানচিত্র সংগ্রহের মাধ্যমে ধারাবাহিক গবেষণায় জমিদারের সঠিক ইতিহাস উদঘাটনের প্রচেষ্টা নেয়া হয়েছে। জামালপুরে জাফরশাহী পরগনার জরিপকালীন সময়ে জানা যায় যে ২৫৫ বছর আগে শ্রীকৃঞ্চ চৌধুরীর দুই ছেলে কৃঞ্চকিশোর রায় চৌধুরী ও কৃঞ্চগোপাল রায় চৌধুরী সিংজানী বন্দরে অবস্থিত কৃঞ্চপুরের দয়াময়ী মন্দিরে দশভূজা মূর্তি (গৌরী ) প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। শ্রীকৃঞ্চ চৌধুরীর দুই তরফের ‘রায়’ তরফের দুই ছেলে কৃঞ্চপুরের মাটিতে মুত্যু হওয়ার পর সেখানে কাচারীর নাম রাখা হয় ‘ গৌরীপুর কাচারী’। পরবর্তীতে মোমেসিং পরগনায় গৌরীপুর কাচারী ও গৌরীপুর জমিদারবাড়ি প্রতিষ্ঠিত হয়। জরিপকালীন সময়ে মন্দির কমিটির সঙ্গে এ দশভূজা মূর্তি (গৌরী ) নিয়ে কথা হয়। রাধামোহন জিউ মন্দিররে পুরোহিত শ্রী বিপুল কাঞ্জিলাল বলেন, ‘দশভূজা মূর্তি দয়াময়ী মন্দিরের সাথে ছিল। ১৯৭১ সালে পাক বাহিনী কর্তৃক দশভূজা মূর্তি (গৌরী ) ধবংশ প্রাপ্ত হয়েছিল।’ ধারণা করা হচ্ছে তরফ রায় হিস্যা প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে দশভূজা মুর্তি খুব জনপ্রিয় ছিল। তখন থেকেই গৌরী নামের সাথে গৌরীপুর সৃষ্টি হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় গৌরীপুর কাচারী। কাচারী থেকে জমিদার বাড়ি, এস্টেট, পৌরসভা, রেলওয়ে জংশন, থানা ও উপজেলা। উল্লেখ্য যে, শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরীর গৌরী নামে কোন মেয়ে বা সহধর্মিণী ছিল না। এমনকি তরফ রায় হিস্যার উত্তরাধিকারীদের মধ্যে গৌরী নামে কোন মেয়ে বা সহধর্মিণী ছিল না। জরিপকালীন সময়ে গৌরীপুর কাচারী এলাকার বাসিন্দা ও বিনিময় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সভাপতি মো. সোহেল বলেন, কাচারীর আগে ‘গৌরীপুর’ বাদ দিয়ে বর্তমানে শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানের ইতিহাস বিকৃত করা হচ্ছে। তারা জানে না এই নামের ইতিহাসে গৌরীপুর উপজেলা রয়েছে। শৌরীন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরীর জীবদ্দশায় তিনি বলেছিলেন,” কৃষ্ণপুরের বাসভবনের কতক অংশ ঝিনাই
নদীগর্ভে চিরসমাধি প্রাপ্ত হইয়াছে। অতীত গৌরবের ধ্বংসাবশিষ্ট যাহা কিছু এখনও বর্তমান আছে, তাহাই মাত্র এক্ষণে পূর্বস্মৃতির ক্ষীণ রেখার উদয় করিয়া দিয়া থাকে। শ্রীকৃষ্ণ চৌধুরির পরলোক প্রাপ্তির পর উভয় ভ্রাতা অতি অল্পদিনই জমিদারি ভোগ করিয়াছিলেন।” বাংলা টিভি জামালপুর জেলা প্রতিনিধি কাওছার আহমেদ বলেন, জামালপুর পৌরসভায় সিংহজানী, কৃঞ্চচরণপুর ও চাঁদপুর নামে মৌজা রয়েছে। দি নিউ নেশান জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ও দৈনিক ইত্তেফাক মেলান্দহ উপজেলা সংবাদদাতা মো. শাহ্ জামাল বলেন, ১৭৮৭ সালে বন্যা ও ভূমিকম্পে ব্রহ্মপুত্র নদীর তলদেশ এবং কিছু জায়গা উঠিত হবার কারণে জামালপুরের ব্রহ্মপুত্র নদী থেকে একটি যমুনা নদী সৃষ্টি হয় এবং পদ্মার সাথে মিলিত হয়। পর্যাক্রমে ময়মনসিংহের ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি ৯৫ শতাংশ কমে যাওয়ার কারণে অঞ্চলের প্রাচীন শাখা নদীগুলো খাল-বিল হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। তিনি আরও বলেন, চাঁদগঞ্জ স্থানটি মাদারগঞ্জ উপজেলায় যমুনা নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। সফর সঙ্গী বাহার উদ্দিন বলেন, প্রাচীন ইতিহাস আপডেট করতে হলে রেনেলের অংকিত মানচিত্রসহ ব্রিটিশ আমলের সকল মানচিত্র অবশ্যই প্রয়োজন, তা না হলে ইতিহাস অনুসন্ধানে জামালপুরে আসা সম্ভব হতো না।
তথ্য সূত্র:
১। ময়মনসিংহের বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ জমিদার-শ্রী শৌরীন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী ( রামগোপালপুর এস্টেট এর জমিদার ও রাজা যোগেন্দ্র কিশোর রায় চৌধুরীর ৩য় পুত্র)
২। ময়মনসিংহের ইতিহাস ও ময়মনসিংহের বিবরণ – শ্রী কেদারনাথ মজুমদার
৩। ময়মনসিংহের জমিদারি ও ভূমিস্বত্ব-মো. হাফিজুর রহমান ভূঞা
৪। ব্রিটিশ ভূ-বিদ মেজর জেমস রেনেলের অংকিত কয়েকটি মানচিত্র
৫। সিরাজের পুত্র ও বংশধরদের সন্ধানে – ভারত উপমহাদেশের অন্যতম কৃতী ইতিহাসবিদ ও প্রফেসর ড. অমলেন্দু দে
৬। নেত্রকোণা জেলার ইতিহাস- আলী আহম্মদ খান আইয়োব
৭। উইকিপিডিয়ার উল্লেখিত শিরোনামগুলো থেকে–
ক) শ্রী শ্রী রী দয়াময়ী মন্দির- উইকিপিডিয়া
খ) গৌরীপুর উপজেলা-উইকিপিডিয়া
গ) জামালপুর জেলা-উইকিপিডিয়া
ঘ) যুগল কিশোর রায় চৌধুরী-উইকিপিডিয়া
ঙ) খাজা উসমান- উইকিপিডিয়া
চ) রামগোপালপুর জমিদার বাড়ি-উইকিপিডিয়া
ছ) গৌরীপুর জমিদারবাড়ি- উইকিপিডিয়া।
৮) বাংলাপিডিয়া
৯। ম্যাগাজিন ঃ পেন অ্যাওয়ার্ড অ্যাফেয়ার্স-২০২০, পেন অ্যাওয়ার্ড অ্যাফেয়ার্স-২০২১ ও ২০২২,
১০। ইতিহাস অনুসন্ধানী সংগঠন কর্তৃক প্রতিবেদন (এসিক এসোসিয়েশন, ক্রিয়েটিভ এসোসিয়েশন ও দি ইলেক্টোরাল কমিটি ফর পেন অ্যাওয়ার্ড অ্যাফেয়ার্স )
১১। A Description Of The Roads In Bengal And Bahar and A General Map of the Roads in Bengal
১২। The Rise of Islam and the Bengal Frontier, 1204-1760- Richard M. Eaton
১৩। The History of British India- James Mill
১৪। The history of two forts in Gouripur, Mymensingh ( An article published in the New Nation)
১৫। David Rumsey Historical Map Collection
১৬। New York Historical Society
লেখক
মুহাম্মদ রায়হান উদ্দিন সরকার
সাংবাদিক, গবেষক ও ইতিহাস সন্ধানী
গৌরিপুর, ময়মনসিংহ।