সেরা ৭০+ ইসলামিক উক্তি ‘র কালেকশন | Islamic quotes
আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছেন যারা ইন্টারনেটে বিভিন্ন মনীষীদের উক্তি বা বাণী খুঁজে থাকেন, এমনকি সেরা ইসলামিক উক্তি -ও খুঁজে থাকেন। এই উক্তি গুলি একটি মানুষের জীবনে কতটা কার্যকরী তা আপনি যদি আগে কখনো মহান মনীষীদের উক্তি পড়ে থাকেন তাহলেই বুঝতে পারবেন। প্রতিটি মানুষ তার জীবনে কোন না কোন সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন। এমনকি মানুষ সমস্যার সম্মুখীন হয়ে জীবনহানির চেষ্টাও করেন। তাদের জন্য উক্তি খুবই কার্যকরী। সেই জন্য আজ আমরা মহান ইসলামিক মনীষীদের সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী (Islamic quotes) নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। আসুন এক নজরে দেখে নিন সেরা ইসলামিক উক্তি ও বাণী গুলি –
১। “ কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
২। “ বুদ্ধিমানেরা কোনো কিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে। আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে। ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
৩। “ অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
৪। “ দরিদ্রকে দান করিলে সেই দানের জন্য একটি পুরষ্কার আছে। কিন্তু অভাবগ্রস্ত আত্নীয়-স্বজনকে দান করিলে সেই দান করিলে সেই দানের জন্য দুইটি পুরষ্কার আছে, একটি দানের জন্য, অন্যটি আত্নীয়কে সাহায্য করার জন্য। ”
—- আল হাদিস
৫। “ মানুষের ভিতরে এমন একটি অংশ আছে ওই অংশটি যদি পরিশুদ্ধ হয় তাহলে মানবদেহের পুরো অংশ পরিশুদ্ধ হয়। কিন্তু যদি ওই অংশটি নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে মানবদেহের পুরো অংশ নষ্ট হয়ে যায়। সেই অংশটি হলো ”আত্মা”। ”
—- আল হাদিস
৬। “ মাতা পিতাকে কষ্ট দিবে না। তারা যদি তোমাকে তোমার সন্তান সন্ততি ও বিষয় সম্পদ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয় তবুও।
—- আল হাদিস
৭। “ শিক্ষা অর্জনে সূদুর চীন দেশে যেতে হলে যাও ”
—- আল হাদিস
৮। “ সত্য লোকের নিকট অপ্রিয় হইলেও তাহা প্রচার কর ”
—- আল হাদিস
৯। “ সন্তান তাঁর নামে পরিচিত হবে যার শয্যায় সে ভূমিষ্ঠ হয়েছে ,,, ”
—- আল হাদিস
১0। “ অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয় ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
১১। “ মানুষের সাথে তাদের বুদ্ধি পরিমাণ কথা বলো ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
১২। কার্পণ্য ত্যাগ করো নতুবা তোমার আপনজনরা তোমার জন্য লজ্জিত হবে এবং অপরে তোমাকে ঘৃণা করবে ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
১৩। “ অযাচিত দানই দান, চাহিলে অনেক সময় চক্ষুলজ্জায় লোকে দান করে, কিন্তু তা দান নহে ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
১৪। “ ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
১৫। “ ধনসম্পদ হচ্ছে কলহের কারণ, দুর্যোগের মাধ্যমে কষ্টের উপলক্ষে এবং বিপদ আপদের বাহন ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
১৬। “ স্বাস্থ্যের চাইতে বড় সম্পদ এবং অল্পে তুষ্টির চাইতে বগ সুখ আর কিছু নেই ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
১৭। “ যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
১৮। “ যে নিজের মর্যাদা বোঝে না অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না! ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
১৯। “ মনে রেখো তোমার শত্রুর শত্রু তোমার বন্ধু, আর তোমার শত্রুর বন্ধু তোমার শত্রু ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
২০। “ তোমার যা ভাললাগে তাই জগৎকে দান কর, বিনিময়ে তুমিও অনেক ভালো জিনিস লাভ করবে ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
২১.“ বিদ্ধানের কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও পবিত্র॥”
—- আল হাদিস।
২২.“ ঝগড়া চরমে পৌঁছার আগেই ক্ষান্ত হও॥”
—- হযরত সোলায়মান (আঃ)।
২৩.“ আল্লাহর ভয় মানুষকে সকল ভয় হতে মুক্তি দেয়॥”
—- ইবনে সিনা।
২৪.“ এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবেনা।যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে॥”
২৫.অসৎ লোক কাউকে সৎ মনে করেনা, সকলকেই সে নিজের মত ভাবে।
—- হজরত আলী (রাঃ)
২৬.পূর্ণ অর্জন অপেক্ষায়, পাপ বর্জন করা শ্রেষ্ঠতর।
—- হজরত আলী (রাঃ
২৭.“ সে ব্যক্তি মুমিন নয় যে নিজে তৃপ্তি সহকারে আহার করে, অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে॥”
—- আল হাদিস।
২৮.আমি আল্লাহকে সবচেয়ে বেশি ভয় পাই।তারপর সেই মানুষকে ভয় পাই যে আল্লাহকে মোটেই ভয় পায়না।
—- শেখ সাদী
২৯.নিচ লোকের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে অশ্লীল বাক্য।
—- হযরত আলী (রা)
৩০.যে নিজের মর্যাদা বোঝেনা অন্যেও তার মর্যাদা দেয় না!
—- হযরত আলী (রাঃ)
৩১.পাঁচটি ঘটনার পূর্বে পাচটি জিনিসকে মূল্যবান মনে করবেঃ তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে, ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্যকে, দরিদ্রতার পূর্বে সচ্ছলতাকে, কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পুর্বে জীবনকে।
—- আল হাদিস
৩২.সব দুঃখের মূল এই দুনিয়ার প্রতি অত্যাধিক আকর্ষণ।
—- হযরত আলী (রাঃ)
৩৩.অসৎ লোকের ধন– দৌলত পৃথীবিতে সৃষ্ট জীবের বিপদ– আপদের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
—- হযরত আলী (রঃ)
৩৪.অভ্যাসকে জয় করাই পরম বিজয়।
—- হযরত আলী(রঃ)
৩৫.বেলাল বিন রাবাহ(রহ.) বলেন: “পাপ ছোট কিনা তা দেখনা বরং দেখ যার অবাধ্যতা করছ তিনি কত বড়।
৩৬.যখন অনেক উঁচু স্তরে পৌঁছে যাও তখন নিচের দিকে তাকাও যেন দেখতে পাও কারা তোমাকে এপর্যায়ে পৌঁছতে সাহায্য করেছে।আর আকাশের দিকে তাকাও যেন আল্লাহ তোমার পদযুগল স্থিররাখেন। অর্থাৎ যেন আল্লাহ তোমার এ মর্যাদা ধরে রাখেন।
৩৭.তোমার শক্তি মত্তা যখন তোমাকে অন্যায়–অবিচারের দিকে আহবান করে তখন আল্লাহর শক্তি মত্তারকথাস্মরণকর।
৩৮.লোকমান (রহ বলেন: মানুষ যখন গর্ব করে সুন্দরভাবে কথা বলার মাধ্যমে; তুমি তখন গর্ব কর নীরবতা সহকারে অন্যের কথা সুন্দরভাবে শোনার মাধ্যমে।
৩৯.জনৈক জ্ঞানী বলেন: সব কিছুই ছোট আকারে শুরু হয় পাপ ছাড়া। কারণ, কেউ বড় পাপ করতে শুরু করলে আস্তে আস্তে তা তার নিকট ছোট মনে হয়। আর কোন কিছু অতিরিক্ত হলে তার মূল্য কমে যায় আদব বা ভদ্রতা ছাড়া। কারণ, আদব যতই বৃদ্ধি পায় তার মূল্য ততই বেড়ে যায়।
৪০.“ স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে তোমরা কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ কর। কেননা তাদেরকে তৈরীই করা হয়েছে পাঁজরের হাড় থেকে, আর পাজরের যা সবচেয়ে বক্র তা উপরের অংশে থাকে। তুমি যদি তা সোজা করতে যাও তবে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি এমনি ছেড়ে দাও তবে তা চিরদিন বক্রই থেকে যাবে। অতএব, তাদের ব্যাপারে কল্যাণের অসিয়ত গ্রহণ কর। ”
—- আল হাদিস
৪১.“ যা তুমি নিজে করো না বা করতে পারো না, তা অন্যকে উপদেশ দিও না ”
—- হযরত আলী (রাঃ)
৪২.“ স্ত্রীলোকদের ব্যাপারে তোমরা কল্যাণের উপদেশ গ্রহণ কর। কেননা তাদেরকে তৈরীই করা হয়েছে পাঁজরের হাড় থেকে, আর পাজরের যা সবচেয়ে বক্র তা উপরের অংশে থাকে। তুমি যদি তা সোজা করতে যাও তবে তা ভেঙ্গে যাবে। আর যদি এমনি ছেড়ে দাও তবে তা চিরদিন বক্রই থেকে যাবে। অতএব, তাদের ব্যাপারে কল্যাণের অসিয়ত গ্রহণ কর। ”
—- আল হাদিস
৪৩.“ পাচটি ঘটনার পূর্বে পাচটি জিনিসকে মূল্যবান মনে করবেঃ তোমার বৃদ্ধ বয়সের পূর্বে তোমার যৌবনকে, ব্যাধির পূর্বে স্বাস্থ্যকে, দরিদ্রতার পূবে সচ্ছলতাকে, কর্মব্যস্ততার পূর্বে অবসরকে এবং মৃত্যুর পুর্বে জীবনকে ”
—- আল হাদিস
৪৪.“ উহাই শ্রেষ্ঠ দান যাহা হৃদয় হইতে উৎসারিত হয় এবং রসনা হইতে ক্ষরিত হইয়া ব্যথিতের ব্যথা দূর করে ”
—- আল হাদিস
৪৫.“ সত্য লোকের নিকট অপ্রিয় হইলেও তাহা প্রচার কর ”
—- আল হাদিস
৪৬.“ আল্লাহ তায়ালার ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন ”
—- আল হাদিস
৪৭.“ সে ব্যক্তি মুমিন নয় যে নিজে তৃপ্তি সহকারে আহার করে, অথচ তার প্রতিবেশী অনাহারে থাকে ”
—- আল হাদিস
৪৮.“ কৃপণ ব্যক্তি খোদা হইতে দুরে, লোকসমাজে ঘৃণিত ও দোজখের নিকটবর্তী ”
—- আল হাদিস
৪৯.“ ধৈর্য এমন একটি গাছ, যার সারা গায়ে কাটা কিন্তু ফল অত্যন্ত মজাদার ”
—- আল হাদিস
৫০.“ তোমরা মদপান থেকে বিরত থাক। কেননা এটি যাবতীয় অপকর্মের চাবি। ”
—- আল হাদিস
৫১.“ কোন মুমিন পুরুষ যেন কেন মমিন স্ত্রীকে তাচ্ছিল্য ও অবজ্ঞা না করে। তার আচার আচরনের কোনো একটি অপছন্দনীয় হলেও অন্যটি সন্তোষজনক হতে পারে। ”
—- আল হাদিস
৫২.“ যে ব্যক্তি মানুষকে দয়া করে না, আল্লাহ তায়ালা তাহার উপর রহমত বর্ষণ করে না ”
—- আল হাদিস
৫৩.“ ইফতার পর্যন্ত রোজাদারের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন ”
—- আল হাদিস
৫৪.“ রোজাদারের জন্য প্রতিদিন জান্নাতকে সজ্জিত করা হয় ”
—- আল হাদিস
৫৬.“ রমজানের শেষ রাতে সকল উম্মতকে মাফ করা হয় ”
—- আল হাদিস
৫৭.“ রমজান জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়ার ঢাল ”
—- আল হাদিস
৫৮.“ রমজান গুনাহ মোচনের অন্যতম মাধ্যম ”
—- আল হাদিস
৫৯.“ রোজা কিয়ামতের দিন মুমিন ব্যক্তির জন্য শুপারিশকারী হবে ”
—- আল হাদিস
৬০.“ রোজার পুরষ্কার আল্লাহ নিজ হাতে প্রদান করবেন ”
—- আল হাদিস
৬১.“ রোজার মাধ্যমে আচার-আচরণ ও চরিত্র সুন্দর হয় ”
—- আল হাদিস
৬২.“ রোজা মানুষকে আখেরাত মুখী করে ”
—- আল হাদিস
৬৩.“ রমজান সামাজিক সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ব বোধ সৃষ্টি করে ”
—- আল হাদিস
৬৪.“ রমজান আল্লাহর ইবাদতের এক অভূতপূর্ব ট্রেনিং স্বরুপ ”
—- আল হাদিস
৬৫.“ ঈমান না এনে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবেনা ”
—- আল হাদিস
৬৬.“ সালাত জান্নাতের চাবি ”
—- আল হাদিস
৬৭.“ তোমরা তোমাদের কথা গোপনে বল অথবা প্রকাশ্যে বল, তিনিতো ( আল্লাহ) অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কে সম্যক অবগত ”
—- আল হাদিস
৬৮.“ ধনের যদি সদ্ব্যবহার করা হয়, তবে ইহা সুখের কারণ এবং সদুপায়ে ধনবৃদ্ধি করিতে সকলেই বৈধভাবে চেষ্টা করিতে পারে। ”
—- আল হাদিস
৬৯.“ পার্থিব বস্তুর আধিক্যকে ধন বলা যায় না। মানসিক সন্তোষই প্রধান ধন। ”
—- আল হাদিস
৭০.“ ধণী হওয়া ধনের উপর নির্ভর করে না, নির্ভর করে মনের তৃপ্তির উপর ”
—- আল হাদিস
৭১.“ দারিদ্র্যের আক্রমণ থেকে নিজেকে রক্ষা করো। কেননা ইহার অভিশাপ মানুষকে কাফেরে পরিনত করে। ”
—- আল হাদিস
৭২.“ রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের চেয়ে বেশী ঘ্রানযুক্ত ”
—- আল হাদিস
৭৩.“ রমজান আল্লাহ ও বান্দার মাঝে নিতান্ত গোপন ইবাদত তাই এর মাধ্যমে আল্লাহ ও বান্দার মাঝে সম্পর্ক দৃঢ়তর হয় ”
—- আল হাদিস
৭৪.“ উহাই শ্রেষ্ঠ দান যাহা হৃদয় হইতে উৎসারিত হয় এবং রসনা হইতে ক্ষরিত হইয়া ব্যথিতের ব্যথা দূর করে ”
—- আল হাদিস
৭৫.“ তোমরা দ্বীনের দাওয়াত সহজ করো, কঠিন করো না। সুসংবাদ দাও, বিতশ্রদ্ধ করো না ”
—- আল হাদিস
৭৬.“ রমজান জান্নাতে যাওয়ার উৎকৃষ্টতম উপায় এবং রাইয়ান নামক বিশেষ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ ”
—- আল হাদিস