ছোট গল্প

জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহ। এ বছর শীত টা যেন একটু  বেশিই জেকেঁই বসেছে আর এর মধ্যে আমার ফুপাতো বোনের বিয়ে।

সকাল নয়টা বাজতে চলেছে।ডাঃলুতফর রহমান হাসপাতালে যাওয়ার জন্য তাড়াহুড়াে করে তৈরি হচ্ছেন।  একটার পর একটা কল আসছে।মনে হচ্ছে তাকে ছাড়া

রামনগর গ্রামের শেষ প্রান্তে একটি ছোট্ট কুড়ে ঘরের মধ্যে গভীর রাতেও টিম টিম করে কুপিটি জ্বলছে। ফাতেমা ৫ মাসের পোয়াতি।হঠাৎ

হঠাৎ করেই শুরু হল ঝুম বৃষ্টি। ইদানিং ধরে রাতের এই সময়টায় প্রায় প্রতিদিনই বৃষ্টি হচ্ছে৷ অবশ্য দিনের বেলায় প্রচন্ড গরমে

“মামণি, আমি পাপার সাথে যাই?”  “নাহ। আমি তোমাকে রেখে আসবো। তুমি জুসটা শেষ কর। আমি গাড়ির চাবিটা নিয়ে আসছি।”  হ্যান্ডব্যাগের

অনেকদিন কোন জায়গায় সাজ্জাদ ভাই আর মুকুল কোন রহস্যময় জায়গায় যাচ্ছে না খবর সংগ্রহ করতে।  তাই তাদের মন ভাল নেই। 

সাজ্জাদ ভাই বললেন,  মুকুল চট্টগ্রাম যেতে  হবে আমাদের।  সেখানে একটি মন্দিরের রহস্য উদঘাটন করতে।  মুকুল বলল,  সব রহস্যময় জায়গা কী

সদ্য বিয়ে করেছে আলিফ আর মুনিবা। দুজনেই আগে থেকেই পরিচিত। বলতে গেলে প্রেমের বিয়ে তাদের। গতমাসে পরিবার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ে

বাঁদরলাঠি গাছের পশ্চিম দিকের মরা ডালটায় একটা মৃতদেহ ঝুলছে। দু পায়ের গোড়ালিতে রক্ত জমাট বাধা, আশপাশের ঘাসের ডগায় রক্তিম শিশিরের

মীরা রেলিং এ ভর দিয়ে হেটে যাচ্ছে ছাদের দিকে যেন শরীরে শক্তি নেই। ছাদের এক কোণায় গিয়ে দাঁড়িয়ে কি যেন